২০ আগস্ট, ২০২৫ | ৫ ভাদ্র, ১৪৩২ | ২৫ সফর, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ   ●  আজ রিমান্ডে পেকুয়া নেওয়া হচ্ছে জাফর আলমকে, নিরাপত্তার শঙ্কা!   ●  কক্সবাজারে ঝটিকা মিছিলে ঘুম ভাঙলো পুলিশের, গ্রেফতার ৫৫   ●  হাসিঘর ফাউন্ডেশন উখিয়া শাখার নবগঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন

উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে আনসার ক্যাম্পে অস্ত্র লুঠের মূল হোতা রোহিঙ্গা নুরুল আলম আটক

উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির সংলগ্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে টেকনাফের নয়াপাড়া আনসার ক্যাম্পে অস্ত্র লুটের মুলহোতা নুরুল আলমকে আটক করেছে র‌্যাব। ২৮ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে অভিযান চালানো হয় বলে নিশ্চিত র‌্যাব-৭ কক্সবাজার ক্যাম্পের কোম্পানি অধিনায়ক লে. কমান্ডার আশেকুর রহমান।

গ্রেফতারকৃত নুরুল আলম মিয়ানমারের রোহিঙ্গা নাগরিক এবং সেখানকার আকিয়াব জেলার মংডু থানার বাসিন্দা। নুরুল আলমকে নিয়ে অস্ত্র উদ্ধারে অভিযানে চালানো হচ্ছে বলে জানান র‌্যাব।

কুতুপালং শিবিরের রোহিঙ্গারা জানান, ২৮ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা থেকে কুতুপালং অনিবন্ধিত রোহিঙ্গা শিবিরের পুর্বাংশ ঘিরে ফেলে র‌্যাব। এরপর র‌্যাব সদস্যরা নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত শিবিরে অভিযান চালিয়ে নুরুল আরমকে গ্রেফতার করে। নুরুল আলমকে গ্রেফতারের পর র‌্যাব সদস্যরা রাতে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত অভিযান চালাছ্ছিলেন শিবিরে। র‌্যাব কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, গ্রেফতার হওয়া নুরুল আলমের অস্ত্র ভান্ডারের সন্ধান চালানো হচ্ছে।

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ১৩ মে ভোররাতে টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের নয়াপাড়ার মুচনী এলাকার নিবন্ধিত রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আনসার ক্যাম্পে সশস্ত্র হামলা চালায় এক দল দুর্বৃত্ত। এতে নিহত হন আনসার ক্যাম্পের কমান্ডার মো. আলী হোসেন। এ সময় ১১টি বিভিন্ন ধরনের আগ্নেয়াস্ত্র ও ৬৭০টি গুলি লুট করা হয়। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে অজ্ঞাত পরিচয় ৩০-৩৫ জনের বিরুদ্ধে আনসার ক্যাম্পের ভারপ্রাপ্ত কমান্ডার মো. আলমগীর হোসেন বাদী হয়ে টেকনাফ থানায় মামলা দায়ের করেন। এ ঘটনায় অভিযুক্ত বেশ কয়েকজন রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব ও পুলিশ। উদ্ধার করা হয়েছে লুট হওয়া ৯টি আগ্নেয়াস্ত্র ও ১১৫টি গুলি।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।