১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ৩১ ভাদ্র, ১৪৩২ | ২২ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ

ঈদগাঁওতে পুলিশের জালে অপহরণকারী : অপহৃত উদ্ধার

কক্সবাজার সদরের ঈদগাঁওতে পুলিশের পাতানো ফাঁদে আটক হয়েছে অপহরণ চক্রের এক সদস্য। একই সাথে উদ্ধার হয়েছে অপহৃত ব্যক্তি। ১৭ জুন বুধবার রাত ৯ টায় এ অভিযান চালায় ঈদগাঁও তদন্ত কেন্দ্রের পুলিশ দল। জানা যায়, মঙ্গলবার সকাল ১০টায় চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার এয়াকুব দন্ডী গ্রামের বাসিন্দা আবু মুছা (৫০) কে কৌশলে অপহরণ করে সংঘবদ্ধ অপহরণকারীরা । এরপর তাকে আটকে রেখে তার স্ত্রী থেকে তিন লক্ষ টাকা মুক্তিপন দাবী করলে দর কষাকষির পর এক লক্ষ টাকায় আপোষ রফা হয়। অপহরণকারীরা ঈদগাঁওতে মুক্তিপনের টাকা নেওয়ার স্থান নির্ধারন করলে বুধবার রাত ৮টায় লেনদেনের সিদ্ধান্ত হয় । অপহৃত মুছার স্ত্রী ও আত্মীয় স্বজনরা ব্যাপারটি পুলিশকে অবহিত করলে ঈদগাঁও তদন্তকেন্দ্রের টুআইসি উপ-পরিদর্শক মোর্শেদ আলম সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ফাঁদ পাতেন। অপহরণ চক্রের সদস্য শাহ্ আলম (২৫) মুক্তিপন নেয়ার জন্য ঈদগাঁও বাস ষ্টেশনে আসলে তাকে হাতে নাতে আটক করে পুলিশ। পরবর্তীতে শাহ্ আলমের স্বীকারোক্তিমতে পার্বত্য বান্দরবান জেলার লামা উপজেলার হাইদারনাশির দূর্গম পাহাড়ী এলাকা থেকে অপহৃত মুছাকে রাত ৯টায় উদ্ধার করে পুলিশ। অভিযানে নেতৃত্ব দেন এস আই মোর্শেদ আলম। আটক শাহ্ আলম মালুমঘাট চা বাগান এলাকার নুর আহমদের পুত্র ও একই এলাকার জনৈক রোমান অপহরণে নেতৃত্ব দেয় বলে জানা গেছে। ঈদগাঁও পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মিনহাজ মাহমুদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।