২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ১০ আশ্বিন, ১৪৩২ | ২ রবিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

অস্ট্রেলিয়া থেকে ভুয়া ভিসা নিয়ে বাংলাদেশে আসার চেষ্টা রোহিঙ্গাদের

নির্বাচনের আগমুহূর্তে অস্ট্রেলিয়াতে রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থী রোহিঙ্গারা ভুয়া ভিসা নিয়ে বাংলাদেশে সফর করার চেষ্টা করছে। গত দুই সপ্তাহে ভুয়া ভিসা নিয়ে আসা ২০ জন রোহিঙ্গাকে হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে আটক করেছে পুলিশ। এর মধ্যে চারজনকে এরই মধ্যে অস্ট্রেলিয়ায় ফেরত পাঠানো হয়েছে। তারা সবাই মেশিন রিডেবল ভিসার পরিবর্তে ভুয়া স্ট্যাম্প ভিসা নিয়ে ঢাকা সফরে এসেছিল।
অস্ট্রেলিয়ার মিডিয়া হাউজ ‘এসবিএস’ এ বিষয়ে এক প্রতিবেদনে বলেছে, রোহিঙ্গারা দালালকে ১৫০ ডলার দেয় তাদের ভিসা করিয়ে দেওয়ার জন্য। ঢাকায় আসার পরে তারা বুঝতে পারে তারা ঠকেছে, তাদের ভিসা ভুয়া।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, পশ্চিম সিডনি এবং অ্যাডিলেডে একটি চক্র এই দুষ্কর্মের সঙ্গে জড়িত বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।
ওই রোহিঙ্গাদের কাছে অস্ট্রেলিয়ান কনভেনশন ট্র্যাভেল ডকুমেন্ট আছে যা তাদের পরিচয়পত্র হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই ডকুমেন্ট পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় শরণার্থীদের জন্য ইস্যু করে থাকে।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে অস্ট্রেলিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মাদ সুফিয়ুর রহমান বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আমরা বিষয়টি জানি।’ তিনি বলেন, ‘এয়ারপোর্টে রোহিঙ্গারা ধরা পড়ার পরে আমাদের সঙ্গে চার-পাঁচজন রোহিঙ্গা যোগাযোগ করেছিল যারা ওই ভুয়া স্ট্যাম্প ভিসা নিয়ে ঢাকায় যেতে চেয়েছিল। আমরা ভুয়া ভিসা বাতিল করে তাদের মেশিন রিডেবল ভিসা দিয়েছি।’
রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘ঢাকায় বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। তদন্ত রিপোর্ট এবং নিশ্চিত সিদ্ধান্ত পাওয়ার পরে আমরা পরবর্তী পদক্ষেপ নেবো।’
সুফিয়ুর রহমান বলেন, ‘আমরা গত ফেব্রুয়ারি থেকে স্ট্যাম্প ভিসা পদ্ধতি বাতিল করে মেশিন রিডেবল ভিসা চালু করেছি।’

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।