২০ আগস্ট, ২০২৫ | ৫ ভাদ্র, ১৪৩২ | ২৫ সফর, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ   ●  আজ রিমান্ডে পেকুয়া নেওয়া হচ্ছে জাফর আলমকে, নিরাপত্তার শঙ্কা!   ●  কক্সবাজারে ঝটিকা মিছিলে ঘুম ভাঙলো পুলিশের, গ্রেফতার ৫৫   ●  হাসিঘর ফাউন্ডেশন উখিয়া শাখার নবগঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন

৯ বছর ধরে বহাল রয়েছেন চকরিয়া উপজেলা কৃষি কর্মকতা

দীর্ঘ ৯ বছর ধরে একই অফিসে কর্মরত রয়েছেন কক্সবাজার জেলার কুতুবদিয়া উপজেলার বাসিন্দা বিসিএস ক্যাডার চকরিয়া উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা মোহাম্মদ আতিক উল্লাহ। গত ২০১১ সালের ১০ জানুয়ারী তিনি এ অফিসে যোগদান করেন। তার যোগদানের পর থেকে এ র্দীর্ঘ সময়ে এ অফিসে কর্মরত থাকার কারণে নানা অনিয়ম ও দূর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েছেন তিনি। সরকারী বিধি মোতাবেক একই জেলার বাসিন্দা বিসিএস ক্যাডার অফিসার নিজ জেলা বা উপজেলায় চাকুরী করার কোন বিধান নেই। এছাড়া সংস্থাপন বিভাগ কর্তৃক ইস্যুকৃত (স্বারক নাং ই ডি .এস এ-এ/৮২-২২৭ তাং ৬-৫-১৯৮২ ইং মূলে কোন সরকারী কর্মকর্তা-কর্মচারী একাধিক ক্রমে ৩ বছরের অধিক সময় একস্থানে চাকুরী করিতে পারিবেনা মর্মে নির্দেশ থাকা স্বর্থেও তিনি একটানা ৯ বছর ধরে তিনি এ অফিসে কি ভাবে চাকুরী করে যাচ্ছেন তা নিয়ে সচেতন মহলে নানা প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে। তিনি এছাড়া জেলার অধিনে আরো কয়েকটি উপজেলায় অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে বলে জানা গেছে।

সুত্র জানায়, গত ২৭ডিসেম্বর ২০১৭ইং তারিখ স্বারক নং ১৪২৪৮/১(২১) মূলে বাংলাদেশ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর খামার বাড়ি. ফার্মগেট ঢাকার মহাপরিচালক মো. আবদুল আজিজ ওই কর্মকর্তাকে চট্টগ্রাম জেলার আনোয়ারা উপজেলায় বদলী করেন। কিন্তু অজ্ঞাত কারণে তিনি ওই কর্মস্থলে যোগদান না করে ঘুরে ফিরে চকরিয়ায় বহাল তবিয়তে কর্মরত রয়েছেন।
তার অধিনস্থ ওই অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তার অশোভন আচরণে অতিষ্ট হয়ে পড়েছে বলে ভুক্তভোগিরা অভিযোগ করেছেন। তারা অবিলম্বে ওই কর্মকর্তাকে চকরিয়া থেকে প্রত্যহার করে নেয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট বিভাগের উদ্বোধন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
এ ব্যাপারে কক্সবাজার জেলা কৃষি বিভাগের একজন উর্ধ্বতন কর্মকর্তার সাথে মোবাইল ফোনে জানতে চাওয়া হলে তিনি জানান, খুব অল্প সময়ের মধ্যে ওই উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আতিক উল্লাহকে বিধি মোতাবেক অন্যত্রে বদলী করার ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।