১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ | ২ পৌষ, ১৪৩২ | ২৫ জমাদিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  খুনিয়াপালংয়ে বিএনপি সভাপতির সহযোগিতায় শতবর্ষী কবরস্থান দখলের পাঁয়তারা   ●  কক্সবাজার শত্রুমুক্ত দিবস ১২ ডিসেম্বর   ●  বৌদ্ধ সমিতি কক্সবাজার জেলা কমিটি গঠন সভাপতি অনিল, সম্পাদক সুজন   ●  সভাপতি পদে এগিয়ে ছাতা প্রতিকের প্রার্থী জয়নাল আবেদিন কনট্রাক্টর   ●  প্রকাশিত সংবাদ প্রসঙ্গে উখিয়ার নুরুল হকের প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা   ●  ইয়াবার কথোপকথন ভাইরাল হওয়া ডালিম এখনো অধরা   ●  বৃত্তি পরীক্ষায় বিশেষ গ্রেড পেল খরুলিয়ার রোহান   ●  মরিচ্যা চেকপোস্টে ৪০ হাজার ইয়াবাসহ ভুয়া নৌবাহিনী সদস্য আটক   ●  উখিয়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাক্তার আবুল কাশেমের ইন্তেকাল   ●  উখিয়ায় নিখোঁজের ৪দিনেও সন্ধান মেলেনি শিশু নুরশেদের

১৪৬ এ প্রয়াত হলেন ইতিহাসের প্রবীণতম ব্যক্তি

গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড অনুযায়ী, বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তি হিসেবে যাঁর নাম শীর্ষে ছিল তিনি একজন ফরাসি নারী, নাম জেনি ক্যামেন্ট। ১২২ বছর বয়সে মারা গিয়েছিলেন তিনি।

কিন্তু, সেই রেকর্ডকে অনেকটা পেছনে ফেলে দিয়েছেন ইন্দোনেশিয়ার এক ব্যক্তি। তাঁর নাম মাহ গোথো। সম্প্রতি তাঁর মৃত্যু হয়েছে। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ১৪৬। না, কোনো ভুল হচ্ছে না। গোথোর জন্মসনদ থেকেই মিলেছে এ-সংক্রান্ত তথ্য।

এ তথ্য সামনে আসতে এত দেরি হলো কেন?
আসলে বছর খানেক আগে ইন্দোনেশিয়ায় ১৯০০ বা তারপর জন্মেছেন এমন জীবিত ব্যক্তিদের নাম নথিভূক্ত করার কাজ শুরু হয়। আর সে জন্যই ‘ভুলবশত’ বাদ পড়ে যায় ১৮৭০ এর ডিসেম্বর জন্মগ্রহণ করা মাহ গোথোর নাম। গোথোর নাতি সুয়ান্তো জানান, ১২ এপ্রিল বার্ধক্যজনিত অসুস্থতার কারণে তাঁকে হাসপাতাল ভর্তি করা হয়। কিন্তু ছয় দিন পরই তাঁকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়। হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফেরার পর থেকে আর তেমন কিছু খেতেন না গোথো। অল্প একটু সুজি এবং সামান্য পরিমাণে মদ্যপান করতেন তিনি।

জানা গিয়েছে, মাহ গোথোরা ছিলেন মোট ১০ ভাই-বোন। নিজের ১৪৬ বছরের জীবনকালে তিনি মোট চারটা বিয়ে করেছিলেন। আরও একটা অদ্ভুত তথ্য দেন গোথোর নাতি সুয়ান্তো। ১৯৯২ থেকেই নিজের মৃত্যুর জন্য প্রস্তুতি নিতে শুরু করে দিয়েছিলেন এই বৃদ্ধ। একটি জমিও কেনেন তিনি নিজের সমাধিস্থল বানানোর জন্য। তবে বয়সের বিচারে বিশ্ব রেকর্ডের কথা হয়তো ভাবেননি মাহ গোথো!

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।