২৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ | ১৩ পৌষ, ১৪৩২ | ৭ রজব, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  দুই দিন ধরে নিখোঁজ প্রবাল নিউজের প্রতিবেদক জুয়েল হাসান, থানায় জিডি   ●  গ্রামে গ্রামে আনন্দের স্রোত   ●  সিবিআইউ’র আইন বিভাগের ১৭তম ব্যাচের বিদায় অনুষ্ঠান সম্পন্ন   ●  ক্ষোভ থেকে হত্যার ছক আঁকেন অপরাধী চক্র   ●  রামুর ধোয়াপালংয়ে পোল্ট্রি ব্যবসায়ী অপহরণ : ৩ লাখ টাকা ও মোবাইল লুট   ●  খুনিয়াপালংয়ে বিএনপি সভাপতির সহযোগিতায় শতবর্ষী কবরস্থান দখলের পাঁয়তারা   ●  কক্সবাজার শত্রুমুক্ত দিবস ১২ ডিসেম্বর   ●  বৌদ্ধ সমিতি কক্সবাজার জেলা কমিটি গঠন সভাপতি অনিল, সম্পাদক সুজন   ●  সভাপতি পদে এগিয়ে ছাতা প্রতিকের প্রার্থী জয়নাল আবেদিন কনট্রাক্টর   ●  প্রকাশিত সংবাদ প্রসঙ্গে উখিয়ার নুরুল হকের প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা

# ২৮ পয়েন্টে নিরাপত্তা চৌকি

১৩ নভেম্বরকে ঘিরে কক্সবাজারে সতর্ক অবস্থানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

আগামী ১৩ নভেম্বরকে ঘিরে কক্সবাজার জেলাজুড়ে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঘোষিত ‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে জেলার ২৮টি স্থানে তল্লাশি চৌকিতে পুলিশের নজরদারি জোরদার করা হয়েছে।

বুধবার (১২ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৭টায় কক্সবাজার জেলা পুলিশের মুখপাত্র ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অলক বিশ্বাস বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, “পুলিশ সদরদপ্তরের নির্দেশনা অনুযায়ী কক্সবাজার শহরসহ জেলার সব উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে চেকপোস্ট, টহল ও গোয়েন্দা তৎপরতা বাড়ানো হয়েছে। জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে নেতাকর্মীদের চলাচল এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উস্কানিমূলক প্রচারও নজরদারিতে রাখা হয়েছে।”

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অলক বিশ্বাস জানান, গুজব বা উস্কানিমূলক কোনো কর্মকাণ্ড যাতে না ঘটে, সে বিষয়ে কক্সবাজারের গুরুত্বপূর্ণ ২৮টি স্থানে বিশেষ নজরদারি রাখতে কঠোরভাবে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। জনগণের জানমাল রক্ষায় সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। কোনো বিশৃঙ্খলা বা অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি হতে দেওয়া হবে না।

কক্সবাজার ট্রাফিক পুলিশের সার্জেন্ট রোবায়েত হোসেন বলেন, “১৩ নভেম্বরকে ঘিরে শহরের বিভিন্ন প্রবেশপথে সন্দেহভাজন যানবাহনে তল্লাশি জোরদার করা হয়েছে। বিশেষ করে দূরপাল্লার বাস, মাইক্রোবাস ও প্রাইভেটকারে তল্লাশি চালানো হচ্ছে যাতে কেউ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার উদ্দেশ্যে কোনো নিষিদ্ধ বা ক্ষতিকর সামগ্রী বহন করতে না পারে। প্রয়োজনে সন্দেহভাজন যানবাহন থামিয়ে যাত্রীদের পরিচয় যাচাই করা হচ্ছে। শহরে প্রবেশ ও বের হওয়া প্রতিটি গাড়ি নিবিড় নজরদারিতে রাখা হয়েছে।”

তিনি আরো বলেন, “আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সেনাবাহিনীসহ অন্যান্য সংস্থাও মাঠে রয়েছে। পাশাপাশি, সৈকতের শহর কক্সবাজারের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা, সরকারি দপ্তর, পরিবহন টার্মিনাল ও পর্যটন এলাকায় নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।”

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।