১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ | ৩০ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ২৩ জমাদিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  কক্সবাজার শত্রুমুক্ত দিবস ১২ ডিসেম্বর   ●  বৌদ্ধ সমিতি কক্সবাজার জেলা কমিটি গঠন সভাপতি অনিল, সম্পাদক সুজন   ●  সভাপতি পদে এগিয়ে ছাতা প্রতিকের প্রার্থী জয়নাল আবেদিন কনট্রাক্টর   ●  প্রকাশিত সংবাদ প্রসঙ্গে উখিয়ার নুরুল হকের প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা   ●  ইয়াবার কথোপকথন ভাইরাল হওয়া ডালিম এখনো অধরা   ●  বৃত্তি পরীক্ষায় বিশেষ গ্রেড পেল খরুলিয়ার রোহান   ●  মরিচ্যা চেকপোস্টে ৪০ হাজার ইয়াবাসহ ভুয়া নৌবাহিনী সদস্য আটক   ●  উখিয়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাক্তার আবুল কাশেমের ইন্তেকাল   ●  উখিয়ায় নিখোঁজের ৪দিনেও সন্ধান মেলেনি শিশু নুরশেদের   ●  উখিয়ায় প্রায় ৫ কোটি টাকার ইয়াবাসহ বাহক আটক, অধরা মাদক সম্রাট ছোটন ও মামুন

সেভেন স্টার মানের বিনোদন পার্ক হচ্ছে কক্সবাজারে

কক্সবাজারে হতে যাচ্ছে একটি পূর্ণাঙ্গ মানের বিনোদন পার্ক। ‘বিনোদন পার্ক, কক্সবাজার’ নামে প্রস্তাবিত এই পার্কটির নির্মাণ কাজ শিগগিরই শুরু হবে। পরিকল্পিত ও পরিবেশ বান্ধব এই বিনোদন পার্ক দেশি-বিদেশী পর্যটকসহ স্থানীয় বিনোদনপ্রেমীদের চাহিদা মেটাবে। অবশেষে কক্সবাজারে একটি বিনোদন পার্ক হতে যাওয়ায় পর্যটন ব্যবসায়ীসহ সাধারণ মহলে আনন্দ বিরাজ করছে।
জানা যায়, কক্সবাজার বিনোদন পার্ক স্থাপনে অনুমোদন দিয়েছে সরকার। জয়েনস্টক কোম্পানির নিয়ন্ত্রণে এই বিনোদন পার্ক নির্মাণের অনুমোদন দিয়েছে। বিনোদন পার্ক কক্সবাজার লিমিটেড নামে (লাইসেন্স নং-সি-১২৯১৪৭/১৬) একটি যৌথ কোম্পানি এই বিনোদন পার্কটি বাস্তবায়ন করবে।
প্রাপ্ত তথ্য মতে, প্রস্তাবিত জায়গা হচ্ছে কক্সবাজার সদর উপজেলার ঝিলংজা ইউনিয়নের বিমান বাহিনীর নতুন রাডারের সীমানা থেকে কলাতলী সংলগ্ন সমতল ও টিলা বিশিষ্ট বড়ছাড়া, শুকনাছড়ি মেরিন ড্রাইভ রোড থেকে ভিতরে ১৫ কিলোমিটার জায়গাজুড়ে এই বিনোদন পার্ক নির্মাণ করা হচ্ছে। কক্সবাজার সদর উপজেলার জেএল নং ১৭, সিট নং-১১,১২, ১৩, ১৪, ১৫; মৌজা; ঝিলংজা ও শুকনাছড়ি। খতিয়ান নং-১, দাগ নং ২৫০০১, ২৫০০২, জমির পরিমাণ ২২৫ একর।
পার্কে বিনোদনের জন্য থাকবে সেভেন স্টার হোটেল, আকর্ষণীয় ঝর্ণা, বসার ছাতা, দোলনা, ঝুলন্ত ব্রীজ, ক্যাবল কার, সুইমিলপুল, ক্যান্টিন, রেস্টুরেন্ট, রেস্টহাউজ, টি-স্টল, ওয়াটার ওয়ার্ল্ড, হ্রদ, গলফ মাঠ, বাসকেট বল-টেনিস খেলার মাঠ, চরকা গাড়ি, সিলিবার ট্রেন, হাসপাতাল, হেলিপ্যাড, ফায়ার সার্ভিস, সুটিং স্পট, ভূতের গুহা, মিডিয়া সেন্টার, আইন শৃংখলার জন্য থাকবে আনসার ও বিশেষ পুলিশ ফাঁড়ি।
সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে আগামী বছরের জানুয়ারিতে কাজ শুরু হবে। বিশাল বাজেটের প্রস্তাবিত এই পার্কে ৫০ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। এই পার্কটি বাস্তবায়ন হলে কক্সবাজারের পর্যটনের চিত্র পাল্টে যাবেও সংশ্লিষ্টরা আশা করেন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।