১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ২৯ ভাদ্র, ১৪৩২ | ২০ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ

সাড়ে চার লক্ষ ইয়াবা উদ্ধারের মামলায় ৩ রোহিঙ্গার যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

নিজস্ব প্রতিনিধি:
কক্সবাজারে সাড়ে চার লক্ষ ইয়াবা এবং ৯ লক্ষ ৫১ হাজার কিয়াত মিয়ানমারের মুদ্রা উদ্ধারের মামলায় তিন রোহিঙ্গাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
সেই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরো ৬ মাস করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে।
দণ্ডিত আসামিরা হলেন, মিয়ানমারের আরাকান জেলার আইকাফ থানার অনডাং এলাকার মৌং সাদুর পুত্র এ খং সা, স্যাং টোয়েং এর পুত্র মৌং চোং অং এবং আরাকানের সাই আইকান পেলিসং এলাকার মোঃ ইদ্রিস এর পুত্র মোঃ ইসহাক।
মঙ্গলবার (২৪ জানুয়ারি) জিআর মামলা নং-১০০৭/২০২০ শুনানি শেষে কক্সবাজারের সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইল এ রায় ঘোষণা করেন।
রায় ঘোষণাকালে দণ্ডিতরা আদালতের কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন। রাষ্ট্র পক্ষে পিপি অ্যাডভোকেট ফরিদুল আলম ফরিদ ও এপিপি দীলিপ কুমার ধর মামলাটি পরিচালনা করেন। আসামীদের পক্ষে স্টেট ডিফেন্স আইনজীবী হিসাবে ছিলেন সিরাজুল ইসলাম (৪)।
২০২০ সালের ৭ ডিসেম্বর সেন্টমার্টিন ছেঁড়াদ্বীপ থেকে ইযাবা ও মিয়ানমারের মুদ্রাসহ ৩ জনকে আটক করে কোস্ট গার্ড।
এ বিষয়ে ৮ ডিসেম্বর তাদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেন কোস্ট গার্ড টেকনাফ স্টেশনের পেটি অফিসার মোঃ আরশাদুল ইসলাম। যার থানা মামলা নং -১৭। জিআর মামলা নং-১০০৭/২০২০।
পিপি অ্যাডভোকেট ফরিদুল আলম ফরিদ জানিয়েছেন, দণ্ডিত আসামিদের নিকট থেকে জব্দকৃত ৯ লক্ষ ৫১ হাজার কিয়াত মিয়ানমারের মুদ্রা রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করেছেন আদালত। তাদের সাজার মেয়াদ শেষ হলে আইনানুগ ব্যবস্থায় তাদেরকে মিয়ানমারে পুশব্যাক করার জন্য কক্সবাজারের জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।