৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ২০ ভাদ্র, ১৪৩২ | ১১ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ   ●  আজ রিমান্ডে পেকুয়া নেওয়া হচ্ছে জাফর আলমকে, নিরাপত্তার শঙ্কা!

সনিকার বদলে তিনি চলে গেলে ক্ষতি অনেক কম হতো’

­

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর এই প্রথম সংবাদমাধ্যমের সামনে মুখ খুললেন অভিনেতা বিক্রম চট্টোপাধ্যায়। বললেন, সনিকার বদলে তিনি চলে গেলে ক্ষতি অনেক কম হত। সাংবাদিকদের বেশকিছু প্রশ্ন অবশ্য এড়িয়ে গেলেন এই অভিনেতা। গত শনিবার দুর্ঘটনার কবলে পড়ে বিক্রমের গাড়ি। মারা যান অভিনেত্র-মডেল সনিকা সিং চৌহান। গুরুতর আহত হন বিক্রম। তাঁর বিরুদ্ধে স্বতঃপ্রণোদিত মামলা করে পুলিশ। আজ আলিপুর আদালতে আগাম জামিন পান তিনি। তারপর সাংবাদিক বৈঠক করেন।

সেখানে বিক্রম বলেন, সনিকার বদলে তিনি চলে গেলে ক্ষতি অনেক কম হত। সনিকার চলে যাওয়ায় তিনিও ভীষণভাবে আহত। এখনও মেনে নিতে পারছেন না সনিকার এই চলে যাওয়া।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে বিক্রম বলেন, দুর্ঘটনার দিন ক্লাব থেকে ফিরছিলেন তাঁরা। তবে সিট বেল্ট পরেছিলেন কি না এবং মদ্যপান করেছিলেন কি না তা নিয়ে প্রশ্ন করলে এড়িয়ে যান। তিনি বলেন, পুলিশের কাছে সব জানাবেন তিনি। তারপর নিজস্ব আইনজীবী ও পুলিশের অনুমতি পেলে সংবাদমাধ্যমকেও সব জানাবেন।

দুর্ঘটনার পর সনিকার পরিবারের কাউকে খবর দেওয়া হয়নি কেন, তা জানতে চাইলে বিক্রম জানান, দুর্ঘটনার পর তাঁর বা সনিকার মোবাইল খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। আর সনিকার পরিবারের কারও নম্বরও তাঁর কাছে ছিল না। তাই মোবাইল ফেরত পাওয়ার পর তিনি প্রথম নিজের বাবাকেই ফোন করে সব জানান।

খুব তাড়াতাড়ি কাজে ফেরার চেষ্টা করবেন বলেও জানান বিক্রম। শারীরিক ও মানসিকভাবে দুর্বল হওয়ায় বারবার সংবাদমাধ্যমের সামনে আসতে ভালো লাগছে না তাঁর। তবে যতটা সম্ভব সহযোগিতা করবেন তিনি। সংবাদিকদের উদ্দেশে বিক্রম বলেন, “কোথাও পালাচ্ছি না, এখানেই আছি। ”

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।