২১ অক্টোবর, ২০২৫ | ৫ কার্তিক, ১৪৩২ | ২৮ রবিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ

সনিকার বদলে তিনি চলে গেলে ক্ষতি অনেক কম হতো’

­

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর এই প্রথম সংবাদমাধ্যমের সামনে মুখ খুললেন অভিনেতা বিক্রম চট্টোপাধ্যায়। বললেন, সনিকার বদলে তিনি চলে গেলে ক্ষতি অনেক কম হত। সাংবাদিকদের বেশকিছু প্রশ্ন অবশ্য এড়িয়ে গেলেন এই অভিনেতা। গত শনিবার দুর্ঘটনার কবলে পড়ে বিক্রমের গাড়ি। মারা যান অভিনেত্র-মডেল সনিকা সিং চৌহান। গুরুতর আহত হন বিক্রম। তাঁর বিরুদ্ধে স্বতঃপ্রণোদিত মামলা করে পুলিশ। আজ আলিপুর আদালতে আগাম জামিন পান তিনি। তারপর সাংবাদিক বৈঠক করেন।

সেখানে বিক্রম বলেন, সনিকার বদলে তিনি চলে গেলে ক্ষতি অনেক কম হত। সনিকার চলে যাওয়ায় তিনিও ভীষণভাবে আহত। এখনও মেনে নিতে পারছেন না সনিকার এই চলে যাওয়া।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে বিক্রম বলেন, দুর্ঘটনার দিন ক্লাব থেকে ফিরছিলেন তাঁরা। তবে সিট বেল্ট পরেছিলেন কি না এবং মদ্যপান করেছিলেন কি না তা নিয়ে প্রশ্ন করলে এড়িয়ে যান। তিনি বলেন, পুলিশের কাছে সব জানাবেন তিনি। তারপর নিজস্ব আইনজীবী ও পুলিশের অনুমতি পেলে সংবাদমাধ্যমকেও সব জানাবেন।

দুর্ঘটনার পর সনিকার পরিবারের কাউকে খবর দেওয়া হয়নি কেন, তা জানতে চাইলে বিক্রম জানান, দুর্ঘটনার পর তাঁর বা সনিকার মোবাইল খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। আর সনিকার পরিবারের কারও নম্বরও তাঁর কাছে ছিল না। তাই মোবাইল ফেরত পাওয়ার পর তিনি প্রথম নিজের বাবাকেই ফোন করে সব জানান।

খুব তাড়াতাড়ি কাজে ফেরার চেষ্টা করবেন বলেও জানান বিক্রম। শারীরিক ও মানসিকভাবে দুর্বল হওয়ায় বারবার সংবাদমাধ্যমের সামনে আসতে ভালো লাগছে না তাঁর। তবে যতটা সম্ভব সহযোগিতা করবেন তিনি। সংবাদিকদের উদ্দেশে বিক্রম বলেন, “কোথাও পালাচ্ছি না, এখানেই আছি। ”

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।