২৩ অক্টোবর, ২০২৫ | ৭ কার্তিক, ১৪৩২ | ৩০ রবিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ

সংসদ সদস্যের পদ ছাড়লেন মিঠুন চক্রবর্তী

মিঠুন চক্রবর্তীতৃণমূল কংগ্রেসের সংসদ সদস্য প্রখ্যাত ভারতীয় অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী রাজ্যসভা থেকে পদত্যাগ করেছেন। ভারতীয় বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম এই খবর জানিয়েছে। কলকাতাভিত্তিক আনন্দবাজার পত্রিকা জানিয়েছে, সোমবার তিনি রাজ্যসভার চেয়ারম্যানের কাছে তার পদত্যাগ পত্র পাঠিয়ে দেন। পদত্যাগের কারণ হিসেবে অসুস্থতার কথা জানিয়েছেন তিনি।

আনন্দবাজারের খবরে বলা হয়েছে, রাজ্যসভায় নির্বাচিত হওয়ার পর হাতে গোনা কয়েকদিন সংসদে গিয়েছিলেন মিঠুন। পরে অর্থলগ্নি সংস্থার অনিয়ম নিয়ে তদন্তের সূত্রে সিবিআই জিজ্ঞাসাবাদ করার পর কার্যত আর সংসদে যাননি তিনি। দফায় দফায় চিঠি পাঠিয়ে ছুটি নিয়েছেন। পাশাপাশি অসুস্থও হয়ে পড়েন তিনি। এবার পাকাপাকিভাবে রাজ্যসভা থেকে ইস্তফা দিলেন মিঠুন।
আগে থেকেই জল্পনা ছিল চলতি সপ্তাহের গোড়ায় সংসদে গিয়ে ইস্তফাপত্র দিতে পারেন তিনি। তবে একেবারে সপ্তাহের শুরুতেই তিনি ইস্তফা দিয়ে দিলেন। তৃণমূল সূত্রের বরাত দিয়ে আনন্দবাজার পত্রিকা বলছে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যয়কে জানিয়েই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মিঠুন। রাজ্যসভায় তার মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ২০২০ সালের এপ্রিলে। তৃণমূল সূত্রের বরাতে আনন্দবাজার পত্রিকা জানিয়েছে, মিঠুনের জায়গায় কাকে সংসদ সদস্য করা যায়, তা এখনও ভাবেননি মমতা।
দলের সঙ্গে বিভিন্ন চিটফান্ড সংস্থার নাম জড়ানোর পর থেকেই তৃণমূলের সঙ্গে দূরত্ব বাড়তে শুরু করে মিঠুন চক্রবর্তীর। একপর্যায়ে তাতে তারও নাম জড়ায়। এরপরেই রাজনীতির সঙ্গে আস্তে আস্তে সম্পর্কচ্ছেদ করেন তিনি।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।