২৩ অক্টোবর, ২০২৫ | ৭ কার্তিক, ১৪৩২ | ৩০ রবিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ

রোহিঙ্গা হত্যার অভিযোগ অস্বীকার সু চি’র

 

 


মিয়ানমারের সংখ্যালঘু মুসলিম রোহিঙ্গাদের উপর নির্যাতন ও হত্যার অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন দেশটির নেত্রী অং সান সু চি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাতকারে তিনি বলেন, রাখাইন রাজ্যে যেখানে রোহিঙ্গা মুসলিমরা বসবাস করেন সেখানকার সংকট সম্পর্কে অবগত আছেন তিনি। তবে জাতিগতভাবে রোহিঙ্গাদের নিশ্চিহ্ন করে ফেলার অভিযোগটি ঠিক নয়।

তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয়না এমন কিছু ঘটছে। যা হচ্ছে তাকে আমরা মুসলিমদের নিশ্চিহ্ন করা বলতে পারিনা। তিনি দাবি করেন, যেকোন রোহিঙ্গা দেশে ফিরে আসলে স্বাগত জানাবেন তিনি।

অনেকে মনে করেন, এই বিষয়ে সু চির নীরব ভূমিকা তার ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছে। মানবাধিকার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় তিনি সারাবিশ্বে প্রশংসিত ছিলেন। পেয়েছেন নোবেল শান্তি পুরস্কার। তবে রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গাদের উপর অত্যাচারের পর থেকে জাতিসংঘ সহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের চাপে পড়েছেন সু চি।

গত বছরের অক্টোবর থেকে রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গাদের লক্ষ্য করে নির্যাতন চালাতে থাকে মিয়ারমার সেনারা। বাংলাদেশে পালিয়ে আসতে বাধ্য হয় প্রায় ৭০ হাজার রোহিঙ্গা। গত মাসে বিষয়টি তদন্তের ঘোষণা দেয় জাতিসংঘ।

তবে সু চি বলেছেন, তিনি মার্গারেট থ্যাচার নন, আবার মাদার তেরেসাও নন। তিনি একজন রাজনীতিবিদ। এবিষয়ে তিনি আগেও কথা বলেছেন। শান্তিতে নোবেলজয়ী এ রাজনীতিবিদের দাবি, ২০১৩ সালের পর থেকেই এবিষয়ে কথা বলে আসছেন তিনি। কিন্তু সবার কাঙ্খিত কথা বলেন নি দেখেই অভিযোগ উঠে যে তিনি নীরব। সু চি বলেন, ‘মানুষ চায় আমি যেকোনও একটি সম্প্রদায়ের নিন্দা জানাই। সেটা করছি না বলে সবাই ভাবছে আমি কিছু বলিনা।’

সূত্র : বিবিসি

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।