২৩ অক্টোবর, ২০২৫ | ৭ কার্তিক, ১৪৩২ | ৩০ রবিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে জরুরি বৈঠক ডেকেছে ওআইসি

মায়ানমারের রোহিঙ্গা সংকট মোকাবেলায় জরুরি বৈঠক ডেকেছে ইসলামী সহযোগিতা সংস্থা (ওআইসি)।

বিশ্বের মুসলিম দেশগুলোর জোটটির মহাসচিব ড. ইউসুফ এ আল-উসাইমিন ওআইসির নিউইয়র্ক, জেনেভা ও ব্রাসেলসের স্থায়ী মিশনগুলোকে এ জরুরি সভা করার নির্দেশ দিয়েছেন।

মঙ্গলবার (১৩ ডিসেম্বর) ওআইসির ওয়েবসাইটে দেওয়া এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিবৃতিতে ওআইসি মহাসচিবের তরফ থেকে সংখ্যালঘু রোহিঙ্গাদের ওপর নিপীড়ন-নির্যাতন বন্ধ করার পাশাপাশি রাখাইন রাজ্যের ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করতে মায়ানমার সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।

ওআইসি রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সদস্য রাষ্ট্রগুলোর প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সম্মিলিতভাবে মায়ানমারের ওপর চাপ বাড়াতে চায়।

শুরু থেকেই ওআইসি মহাসচিব মায়ানমারে রোহিঙ্গাদের উপর নিপীড়ন ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা জানিয়ে আসছেন।

রোহিঙ্গা ইস্যুতে মায়ানমার সরকারকে তার অবস্থান আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে পরিষ্কার করার আহ্বান জানিয়ে ওআইসি মহাসচিব জোর গলায় বলেন, জাতিসংঘ ও আসিয়ানের সদস্য হিসেবে, আন্তর্জাতিক নীতিমালা ও ঘোষণা অনুযায়ী মানবাধিকার রক্ষায় মায়ানমার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সে হিসেবে মায়ানমারকে অবশ্যই মানবাধিকার রক্ষার প্রাসঙ্গিক চুক্তি ও ঘোষণাসহ আন্তর্জাতিক মানদণ্ড ও নিয়ম-কানুন মেনে চলতে হবে।

তিনি বলেন, সংখ্যালঘু রোহিঙ্গাদের উদ্দেশ্যমূলকভাবে হত্যা, নির্যাতন, গ্রেফতার, ঘর-বাড়ি ও প্রার্থনালয় জ্বালিয়ে দেওয়া, নারী ধর্ষণসহ মায়ানমার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ আছে; তার পুরোপুরি আন্তর্জাতিক তদন্ত জরুরি। কেননা, এসব মানবতাবিরোধী অপরাধের শামিল।

ওআইসি মহাসচিব আশা করেন, মায়ানমারে গণতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরে আসবে এবং রোহিঙ্গাদের ওপর নিপীড়ন বন্ধ হবে। তারা সমঅধিকার ও স্বাধীনতা ভোগ করবে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।