২৬ এপ্রিল, ২০২৪ | ১৩ বৈশাখ, ১৪৩১ | ১৬ শাওয়াল, ১৪৪৫


শিরোনাম
  ●  মেয়র মাহাবুবের অর্থায়নে প্রতিবন্ধীদের মাঝে সহায়ক উপকরণ বিতরণ   ●  টেকনাফে ১০ কৃষক অপহরণ মামলার আসামি গ্রেপ্তার, আদালতে জবানবন্দি    ●  বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া সেনা ও বিজিপির ২৮৮ সদস্য ফিরল মিয়ানমারে   ●  কক্সবাজার পৌরবাসির কাছে মেয়রের শেষবারের মতো ৫ অনুরোধ   ●  কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনা রোধ, শৃংখলা জোরদারের  লক্ষ্যে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা   ●  রামুতে নিরাপদ পানি ও উন্নত স্যানিটেশন  সুবিধা পেয়েছে ৫০ হাজার মানুষ     ●  কক্সবাজারে ছাত্রলীগের ৫ লক্ষ গাছ লাগনোর উদ্যোগ   ●  মহেশখালীতে সাংসদের বিরুদ্ধে নির্বাচনী পরিবেশ বিনষ্টের অভিযোগ    ●  জেএস‌আরের বিরুদ্ধে উঠা সকল অভিযোগ কে অপপ্রচার বলে দাবি সভাপতি জসিমের   ●  ‘দশ হাজার ইয়াবা গায়েব, আটক  সিএনজি জিডিমূলে জব্দ

রোহিঙ্গা নির্যাতনের তথ্য প্রকাশ করলে ফেসবুক আইডি বন্ধ!

কক্সবাজার সময় ডেস্কঃ মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সংখ্যালঘু মুসলিম রোহিঙ্গাদের ওপর চালানো দেশটির সেনাবাহিনীর সহিংসতা নিয়ে যখন বিশ্বব্যাপী সমালোচনার ঝড় বইছে তখন ফেসবুক কর্তৃপক্ষ যেন এর বিপরীতে অবস্থান নিয়েছে। কারণ ফেসবুক কর্তৃপক্ষ রোহিঙ্গা ‘জাতিগত নিধনের’তথ্য প্রকাশকারীদের অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দিচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

বুধবার ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানে এ নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, রোহিঙ্গাদের নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কাজ করেন এমন কয়েকজন ওই অভিযোগ করেছেন।

তারা জানান, বর্মী সেনাবাহিনী রোহিঙ্গাদের ওপর যে পাশবিক নির্যাতন চালাচ্ছে সে ছবি ও ভিডিওগুলো ফেসবুক থেকে মুছে ফেলা হচ্ছে। শুধু তাই নয়, অ্যাকাউন্টগুলো সাময়িক স্থগিত করা হচ্ছে। এরই মধ্যে অনেক অ্যাকাউন্ট বন্ধও করা হয়েছে।

মোহাম্মদ রহিম নামে আয়ারল্যান্ডে বসবাসকারী এক রোহিঙ্গা একটিভিস্ট জানান, গেলো ২৮ আগস্ট আরাকানে নির্যাতনের ছবি ও ভিডিও পোস্ট করার দায়ে তার অ্যাকাউন্ট সাময়িক বন্ধ করা হয়।

এখনো তার কাছে নির্যাতনের অনেক তথ্য-প্রমাণ আছে। কিন্তু অ্যাকাউন্ট হারানোর ভয়ে এখন এসব পোস্ট করা থেকে বিরত রয়েছেন।

এ বিষয়ে ফেসবুকের মুখপাত্র রুচিকা বুধরাজা বলেন, আমরা একটি নিরাপদ ও সম্মানসূচক জায়গা নিয়ে কাজ করছি, যেখানে মানুষ দায়িত্বের সঙ্গে সব ভাগাভাগি করে নিবে।

তিনি বলেন, আমরা চেষ্টা করছি ফেসবুকের নিজস্ব কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ড রক্ষা করার।

এসব ছবি ও ভিডিও মুছে ফেলার বিষয়ে রুচিকা বুধরাজা বলেন, কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ডের বাইরে থাকার কারণেই সেগুলো মুছে ফেলা হয়েছে।

 

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।