১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ২৬ ভাদ্র, ১৪৩২ | ১৭ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ   ●  আজ রিমান্ডে পেকুয়া নেওয়া হচ্ছে জাফর আলমকে, নিরাপত্তার শঙ্কা!

রামু সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০১৬ উদযাপন

1

২১ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে রামু সেনানিবাসে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর এরিয়া সদর দপ্তর কক্সবাজার এবং ১০ পদাতিক ডিভিশনের উদ্যোগে কক্সবাজারস্থ নৌ–ফরোয়ার্ড বেইস এবং বিমান বাহিনী ঘাটি, কক্সবাজারের সমন্বয়ে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০১৬ উদযাপিত হয়।

এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জিওসি ১০ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার কক্সবাজার অঞ্চল মেজর জেনারেল আতাউল হাকিম সারওয়ার হাসান,এনডিসি,এএফডব্লিউসি,পিএসসি,পিএইচডি। এ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অত্র অঞ্চলের বীর মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ। এছাড়াও স্থানীয় সংসদ সদস্য,বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ,চাকুরীরত ও অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তা এবং সরকারী ও বেসরকারী কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানের শুরুতে প্রধান অতিথি মহান মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদানের জন্য কক্সবাজার অঞ্চলের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে সম্মাননা উপহার তুলে দেন। এক বর্ণাঢ্য ও মনোজ্ঞ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বাহারী ব্যান্ড শো,ঐতিহ্যবাহী ব্রতচারী নৃত্য ও নান্দনিক ট্রিক ড্রিল আয়োজনের মাধ্যমে দিবসটি পালন করা হয়।
2
১৯৭১ সালের এই দিনে বাংলাদেশ ফোর্স এর তিনটি শাখা যথাক্রমে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনী নিজেদেরকে সীমিত যুদ্ধ সরঞ্জামসহ কঠিন প্রশিক্ষণ দিয়ে সজ্জিত করে দখলদার পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে সর্বাত্মক আক্রমন রচনা করেছিল, যা মুক্তিযুদ্ধের বিজয়কে তরান্বিত করে।

প্রধান অতিথি তার স্বাগত ভাষণে বলেন, ” এ পর্যন্ত সশস্ত্র বাহিনীর যা কিছু অর্জন ও সাফল্য– তা সম্ভব হয়েছে সশস্ত্র বাহিনীর উপর সরকারের আস্থা ও প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা, অসামরিক প্রশাসনের আন্তরিক সহযোগিতা এবং দেশের সকল নাগরিকের গভীর ভালবাসার মাধ্যমে ” ।

তিনি দৃঢ়তার সাথে ঘোষনা দেন ” একই সাথে আমি আপনাদের আশ্বস্ত করতে চাই, সশস্ত্র বাহিনীর কক্সবাজার অঞ্চলের সকল সদস্য দৃঢ়তার সাথে প্রতিজ্ঞা বদ্ধ যে, অনাগত দিনগুলিতেও আমরা দেশ ও জনগনের পাশে থেকে দেশের সার্বভৌমত্ব ও মযার্দাকে অক্ষুন্ন রাখতে যে কোন ত্যাগের জন্য সদা প্রস্তুত থাকব”।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।