১১ নভেম্বর, ২০২৫ | ২৬ কার্তিক, ১৪৩২ | ১৯ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  কক্সবাজার ৪আসনঃ প্রার্থী চুড়ান্ত, তবুও মনোনয়ন বঞ্চিত আবদুল্লাহর সমর্থকদের বিক্ষোভ   ●  চিকিৎসা বিজ্ঞানে উখিয়ার সন্তান ডাঃ আব্দুচ ছালামের উচ্চতর ডিগ্রী অর্জন   ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক

রামুতে অস্ত্রসহ দুই শীর্ষ ডাকাত গ্রেপ্তার

হাফিজুল ইসলাম চৌধুরী: কক্সবাজারের রামুর কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের সিবাতলী গ্রামে গতকাল মঙ্গলবার ভোরে অভিযান চালিয়ে দুই ডাকাতকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এসময় তাঁদের কাছ থেকে দুটি দেশিয় তৈরী একনলা বন্দুক (অস্ত্র) উদ্ধার করেছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, গর্জনিয়া ইউনিয়নের মাঝিরকাটা গ্রামের মৃত সোলতান আহমদের ছেলে আবদুর রহিম (৩০) ও কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের গিলাতলী গ্রামের মৃত মো. ইসলামের ছেলে আবু নয়ন ওরফে সোনা মিয়া (৩৩)।
অভিযানে উপস্থিত গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়ীর সহকারি উপপরিদর্শক (এএসআই) জুয়েল বড়–য়া ও মো.কাউসার বলেন, গ্রেপ্তারকৃতরা পাহাড়ী এলাকায় ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছিল- এমন খবরের ভিত্তিতে অভিযান চালানো হয়। তাঁরা রামুর পূর্বাঞ্চলের ত্রাস হিসাবে পরিচিত। এ ঘটনায় পুলিশ বাদি হয়ে রামু থানায় ডাকাতি ও অস্ত্র আইনে পৃথক মামলা রুজু করেছে।
গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক (ওসি, তদন্ত) কাজি আরিফ উদ্দিন বলেন, আবদুর রহিম ও সোনা মিয়া উপজেলার শীর্ষ ডাকাত। রামু ও নাইক্ষ্যংছড়ি থানায় রহিমের বিরুদ্ধে ডাকাতি, বন এবং অপহরণ মিলিয়ে ১৫টি আর সোনা মিয়ার বিরুদ্ধে ৬টি মামলা রয়েছে। অনেক প্রচেষ্টা চালিয়ে এদেরকে পুলিশের জালে আটকানো সম্ভব হয়েছে।
এদিকে স্থানীয় সূত্র জানায়, গ্রেপ্তারকৃত আবদুর রহিম ও সোনা মিয়া ৪০জনের একটি ডাকাত সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করেন। আগে এই দলের নেতৃত্ব দিত গর্জনিয়া ইউনিয়নের মাঝিরকাটা গ্রামের হাজী ইসলামের ছেলে শীর্ষ সন্ত্রাসী মোহাম্মদ শাহীন। শাহীন বর্তমানে কক্সবাজার জেলা কারাগারে হাজতবাস করছে। স্থানীয়দের ধারণা গ্রেপ্তারকৃতদের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাধ করা হলে অপরাধ জগৎ এর অনেক তথ্যই বেরিয়ে আসবে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।