১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ১ আশ্বিন, ১৪৩২ | ২৩ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ

রামুতে অস্ত্রসহ দুই শীর্ষ ডাকাত গ্রেপ্তার

হাফিজুল ইসলাম চৌধুরী: কক্সবাজারের রামুর কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের সিবাতলী গ্রামে গতকাল মঙ্গলবার ভোরে অভিযান চালিয়ে দুই ডাকাতকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এসময় তাঁদের কাছ থেকে দুটি দেশিয় তৈরী একনলা বন্দুক (অস্ত্র) উদ্ধার করেছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, গর্জনিয়া ইউনিয়নের মাঝিরকাটা গ্রামের মৃত সোলতান আহমদের ছেলে আবদুর রহিম (৩০) ও কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের গিলাতলী গ্রামের মৃত মো. ইসলামের ছেলে আবু নয়ন ওরফে সোনা মিয়া (৩৩)।
অভিযানে উপস্থিত গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়ীর সহকারি উপপরিদর্শক (এএসআই) জুয়েল বড়–য়া ও মো.কাউসার বলেন, গ্রেপ্তারকৃতরা পাহাড়ী এলাকায় ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছিল- এমন খবরের ভিত্তিতে অভিযান চালানো হয়। তাঁরা রামুর পূর্বাঞ্চলের ত্রাস হিসাবে পরিচিত। এ ঘটনায় পুলিশ বাদি হয়ে রামু থানায় ডাকাতি ও অস্ত্র আইনে পৃথক মামলা রুজু করেছে।
গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক (ওসি, তদন্ত) কাজি আরিফ উদ্দিন বলেন, আবদুর রহিম ও সোনা মিয়া উপজেলার শীর্ষ ডাকাত। রামু ও নাইক্ষ্যংছড়ি থানায় রহিমের বিরুদ্ধে ডাকাতি, বন এবং অপহরণ মিলিয়ে ১৫টি আর সোনা মিয়ার বিরুদ্ধে ৬টি মামলা রয়েছে। অনেক প্রচেষ্টা চালিয়ে এদেরকে পুলিশের জালে আটকানো সম্ভব হয়েছে।
এদিকে স্থানীয় সূত্র জানায়, গ্রেপ্তারকৃত আবদুর রহিম ও সোনা মিয়া ৪০জনের একটি ডাকাত সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করেন। আগে এই দলের নেতৃত্ব দিত গর্জনিয়া ইউনিয়নের মাঝিরকাটা গ্রামের হাজী ইসলামের ছেলে শীর্ষ সন্ত্রাসী মোহাম্মদ শাহীন। শাহীন বর্তমানে কক্সবাজার জেলা কারাগারে হাজতবাস করছে। স্থানীয়দের ধারণা গ্রেপ্তারকৃতদের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাধ করা হলে অপরাধ জগৎ এর অনেক তথ্যই বেরিয়ে আসবে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।