১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ২৬ ভাদ্র, ১৪৩২ | ১৭ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ   ●  আজ রিমান্ডে পেকুয়া নেওয়া হচ্ছে জাফর আলমকে, নিরাপত্তার শঙ্কা!

মিয়ানমারের আরও দু’ নারী এইচআইভি পজিটিভ শনাক্ত

বিশেষ প্রতিবেদকঃ কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং ক্যাম্পে অবস্থান করা মিয়ানমানের আরো দু’নারীর এইচআইভি পজিটিভ শনাক্ত হয়েছে। রবিবার (২৪ সেপ্টেম্বর) রাতে ওই দুই নারীকে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সোমবার হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জালাল উদ্দিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রবিবার রাতে চমেক হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ওই দুই নারী মিয়ানমারের মংডু অঞ্চলের বাসিন্দা।

এ ব্যাপারে হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জালাল উদ্দিন বলেন, এইচআইভি পজিটিভ মিয়ানমারের দু’ নারীকে রবিবার সন্ধ্যায় হাসপাতালে আনা হয়। কুতুপালং ক্যাম্পে অবস্থিত মেডিসিন স্যান্স ফ্রন্টিয়ার্স (এমএসএফ) হাসপাতালে এইচআইভি শনাক্ত হওয়ার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য তাদের এখানে পাঠানো হয়েছে।

এইডস আক্রান্ত দুই নারীকে হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগে (১৬ নম্বর ওয়ার্ড) চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।

প্রসঙ্গত, এর আগে চলতি মাসে এইডস আক্রান্ত মিয়ানমারে নাগরিক আরও এক নারীকে রোহিঙ্গা ক্যাম্প এলাকার একটি হাসপাতালে আনা হয়। পরে তাকে হাসপাতাল থেকে এনজিও সংস্থা ‘আশার আলো সোসাইটি’ তাদের তত্ত্বাবধানে নেয়। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

উখিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মিছবাহ আহমেদ জানান, খবরটি পেয়েছি। তবে এসব বিষয়গুলো একটি নির্দিষ্ট এনজিও দেখভালের দায়িত্ব পালন করে। তাই একারণে সম্পূর্ণ বিষয়টা আমাদের নখদর্পণে থাকে না।

উল্লেখ্য, ১৯৭৮, ১৯৯০ সালের ধারাবাহিকতায় ২০১২ সালে নিজ দেশে আক্রমণের শিকারের কথা বলে বাংলাদেশে মিয়ানমারের নাগরিক রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ ঘটেছে। কিন্তু চলতি বছরের ২৫ আগস্ট হতে চলমান সময় পর্যন্ত যা ঢুকেছে তা অতীতের সব রেকর্ড ভেঙ্গেছে। এবারে আবাল-বৃদ্ধ-বণিতার আগমন যেমন বেশি হয়েছে তেমনি নানা রোগে আক্রান্ত নারী-পুরুষ ও শিশুর অবস্থানও আশংকাজনক হারে বেড়েছে। যার প্রমান এ পর্যন্ত ৪ জন এইচআইভি সনাক্ত নারী-পুরুষ পাওয়া।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।