২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ | ১১ পৌষ, ১৪৩২ | ৫ রজব, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  গ্রামে গ্রামে আনন্দের স্রোত   ●  সিবিআইউ’র আইন বিভাগের ১৭তম ব্যাচের বিদায় অনুষ্ঠান সম্পন্ন   ●  ক্ষোভ থেকে হত্যার ছক আঁকেন অপরাধী চক্র   ●  রামুর ধোয়াপালংয়ে পোল্ট্রি ব্যবসায়ী অপহরণ : ৩ লাখ টাকা ও মোবাইল লুট   ●  খুনিয়াপালংয়ে বিএনপি সভাপতির সহযোগিতায় শতবর্ষী কবরস্থান দখলের পাঁয়তারা   ●  কক্সবাজার শত্রুমুক্ত দিবস ১২ ডিসেম্বর   ●  বৌদ্ধ সমিতি কক্সবাজার জেলা কমিটি গঠন সভাপতি অনিল, সম্পাদক সুজন   ●  সভাপতি পদে এগিয়ে ছাতা প্রতিকের প্রার্থী জয়নাল আবেদিন কনট্রাক্টর   ●  প্রকাশিত সংবাদ প্রসঙ্গে উখিয়ার নুরুল হকের প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা   ●  ইয়াবার কথোপকথন ভাইরাল হওয়া ডালিম এখনো অধরা

মিয়ানমারে গুলিবিদ্ধ এক রোহিঙ্গা টেকনাফে নিহত

মিয়ানমারে সেনার গুলিতে আহত শাহ আলম (৪৫) নামে এক রোহিঙ্গা ১৯ ডিসেম্বর টেকনাফের লেদা রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মারা গেছেন। টেকনাফ মডেল থানা পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থল লেদা রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করেছেন। দুপুরে সরেজমিন পরিদর্শনকালে শাহ আলমের লাশ লেদা রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ‘এ’ ব্লকে ১০৬ নম্বর কক্ষে ছোট বোন রমিজার আশ্রয়ে দেখা গেছে।
শাহ আলমের সাথে পালিয়ে আসা খালাত বোন ফাতেমা বেগম (৪৮) জানান ১৮ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় মিয়ানমার আরকান রাজ্যের মংডু টাউনশীপের আওতাধীন মাংগালা গ্রামের বাসিন্দা ছৈয়দুল আমিনের পুত্র শাহ আলম (৪৫) মিয়ানমারে সেনার গুলিতে গুরুতর আহত হন। তাঁর বাম বুকে গুলি লাগে। এঘটনায় অনেকে হতাহত হয়েছে। সেখানে চিকিৎসার অভাব ও বাহিনীদের হামলায় সর্বস্ব হারিয়ে অন্যান্য রোহিঙ্গাদের সাথে গুলিবিদ্ধ শাহ আলমকে নিয়ে পালিয়ে বাংলাদেশে চলে আসে। এখানে এসেও শেষ রক্ষা হয়নি। বাংলাদেশে ঢুকে আগে থেকে টেকনাফের লেদা রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বসবাসরত রমিজা বেগমের বাসায় পৌঁছে ১৯ ডিসেম্বর ভোর রাতে। সকালে চিকিৎসার আগেই শাহ আলম বোনের বাসায় মারা যান।
লেদা রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ‘এ’ ব্লকে ১০৬ নম্বর কক্ষের বাসিন্দা নিহত শাহ আলমের ছোট বোন রমিজা বেগম জানান শাহ আলমের ৮ জন ছেলে-মেয়ে রয়েছে। মা-বাবা, ভাই-বোন ও আতœীয়-স্বজন সকলে এখনও মিয়ানমারে। ভাবী মাজুমা খাতুন সন্তান প্রসব করায় সাথে আসতে পারেননি। খালাতো বোন ফাতেমা বেগমকে নিয়ে পালিয়ে এসেছেন। গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর প্রচুর রক্তক্ষরণে ও বিনা চিকিৎসায় শাহ আলম মারা যায়। ##

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।