১ মে, ২০২৫ | ১৮ বৈশাখ, ১৪৩২ | ২ জিলকদ, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  বীর মুক্তিযোদ্ধা এম. আবদুল হাই এর ১১তম মৃত্যুবার্ষিকী ২৯ এপ্রিল   ●  লুৎফুর রহমান কাজলের মা সাবেক এমপি সালেহা খানমের ইন্তেকাল করেছেন   ●  টেকনাফে যৌথ বাহিনীর সঙ্গে ডাকাতদলের গোলাগুলি, গুলিবিদ্ধ ১   ●  সিবিআইইউ’তে বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপন হয়েছে।   ●  গভীর রাতে পাহাড়ের মাটিভর্তি একটি ড্রাম ট্রাক( ডাম্পার) জব্দ করেছে কক্সবাজার বনবিভাগ   ●  অস্ত্র উদ্ধার ও ওয়ারেন্ট তামিলে জেলার শ্রেষ্ঠ হলেন এসআই খোকন কান্তি রুদ্র   ●  উখিয়ায় সাংবাদিক জসিম আজাদের জমি ও বসতবাড়ি দখলের চেষ্টায় হামলা   ●  কৃষকদল নেতা পরিচয়ে জমি দখল গুলি বর্ষণ আটক ১   ●  উখিয়া রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পে অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনারের ৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল পরিদর্শন   ●  প্রথম ধাপে এক লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে ফেরত নিতে রাজি মিয়ানমার

ভারতে ২ কোটি অবৈধ বাংলাদেশী বাস করছে : ভারতীয় মন্ত্রী

171167_188ভারতে প্রায় দুই কোটি বাংলাদেশী বসবাস করছে বলে দাবি করেছেন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কিরেন রিজিজু। বুধবা রাজ্যসভায় লিখিত প্রশ্নের উত্তরে একথা জানান তিনি।

তিনি বলেছেন, বাংলাদেশী নাগরিকরা বৈধ কাগজপত্র ছাড়াই ভারতে ঢুকছে বলে নানা সূত্রে খবর পাচ্ছে সরকার। যেহেতু নির্বিচারে, চুপি চুপি ওদের অনুপ্রবেশ ঘটেই চলেছে, তাই দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে পড়া বাংলাদেশীদের ব্যাপারে সঠিক পরিসংখ্যান রাখা সম্ভব নয়। তবে এ ধরনের বেআইনি বিদেশি নাগরিকদের বের করে দেয়ার প্রক্রিয়াও লাগাতার চলছে বলে জানান রিজিজু।

ঘটনাচক্রে ২০১৪-র লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে বিজেপির তত্কালীন প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী নরেন্দ্র মোদি জানিয়ে দিয়েছিলেন, তিনি ক্ষমতায় এলে ‘বাংলাদেশীদের’ বের করে দেয়া হবে। নির্বাচনী প্রচারসভায় তিনি বলেছিলেন, স্রেফ ভোটব্যাঙ্ক হিসাবে ব্যবহার করতে ওদের লাল কার্পেট বিছিয়ে স্বাগত জানাচ্ছেন রাজনৈতিক নেতারা। কিন্তু ১৬ মে-র পর এ ধরনের বাংলাদেশীদের চলে যেতে হবে, তারা বাক্সপ্যাটরা গুছিয়ে তৈরি থাকুন।

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস, এবিপি আনন্দসহ কয়েকটি ভারতীয় মিডিয়ায় অভিযোগ করা হয়েছে, বেআইনি বাংলাদেশী অনুপ্রবেশের বোঝা সবচেয়ে বেশি বহন করতে হচ্ছে আসাম, পশ্চিমবঙ্গ-এই দুই রাজ্যকেই, এমনটাই দাবি বিজেপির। আসামে ১৯৭৯ থেকে ১৯৮৫ পর্যন্ত ৬ বছর ধরে বেআইনি অনুপ্রবেশের বিরুদ্ধে আন্দোলন হয়েছে। বিজেপির ২০১৪-র নির্বাচনী ইস্তেহারে বলা হয়েছিল, তারা সীমান্ত দেখভাল ব্যবস্থা খতিয়ে দেখে উন্নত করবে, বেআইনি অনুপ্রবেশ রোধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা চালু করা হবে। তারা অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে উত্তর পূর্বাঞ্চলে বেআইনি অনুপ্রবেশ, অভিবাসনের সমস্যার দিকে নজর দেবে, স্পষ্ট নীতি তৈরি করে তৃণমূল স্তরে তা যথাযথভাবে রূপায়ন করবে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।