১২ অক্টোবর, ২০২৫ | ২৭ আশ্বিন, ১৪৩২ | ১৯ রবিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”

বিষন্নতা: এক নীরব ঘাতকের নাম

আমাদের মাঝে এমন কোন মানুষ হয়তো পাওয়া যাবে না, যার জীবনে কখনো বিষন্নতা বা ডিপ্রেশনে ভোগেননি। জীবনে চলার পথে আমরা প্রতিনিয়ত বিভিন্ন বাধা-বিপত্তির সম্মুখীন হচ্ছি। বাড়ছে কাজের গণ্ডি, সেই সাথে সামাজিক, পারিবারিক, শিক্ষাজীবন, কর্মজীবন বা অন্তরঙ্গ সম্পর্কে বিভিন্ন প্রতিকূলতা বাড়ছে। তাই বিষন্নতার সাথে মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে আরো অনেক দৈনন্দিন সমস্যা। আমরা কতটুকুই বা জানি এই বিষন্নতা সম্পর্কে?

শতকরা ৫০-৮৫% মানুষের জীবনে বিষন্নতা বারবার ফিরে আসে। সুতরাং আমাদের জীবনধারা, দৃষ্টিভঙ্গি, চিন্তাভাবনা ইতিবাচক পরিবর্তন আনাটা জরুরি, যাতে করে আমরা বিষন্নতা থেকে বেরিয়ে আসতে পারি। শুধু তাই নয়, বিষন্নতাকে নীরব ঘাতকও বলা হয়। কারণ এর জন্য আমাদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। আমরা সহজেই বিভিন্ন পড়ি যদি আমাদের কর্মক্ষমতা, উজ্জীবনীশক্তি, কর্মস্পৃহা কমে যায় বিষন্নতার কারণে।

ইদানিং দেখা যাচ্ছে, বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যম, ফেইসবুক, টুইটারে আমরা অধিক সময় অতিবাহিত করছি। পারিবারিক বন্ধন, আত্মীয়-স্বজনের সাথে যোগাযোগ দিনদিন কমে আসছে। আমরা অতি ব্যস্ত থাকি অন্যের জীবনধারা, সম্পর্ক, গতিবিধি পযালোচনা করত, কিন্তু আমরা আমাদের চার দেয়ালের পাশেই কি হচ্ছে পরিবারের লোকজন কে কোথায় আছে, কি করছে সেই ব্যাপারে কোন খবর নিচ্ছি না। আমাদের জীবনটা যেন ভার্চুয়াল জগতে আটকা পড়ে আছে। অন্যের জীবনের সাথে নিজের তুলনা করছে, যা আমাদের আত্মতুষ্ট হতে দিচ্ছে না। তাই মন ভাল করতে প্রকৃতির সাথে…

লেখক- শাহীন মাহমুদ রাসেল

সাংবাদিক

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।