১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ১ আশ্বিন, ১৪৩২ | ২৩ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ

বিলুপ্তির আশঙ্কামুক্ত স্নো লেপার্ড

বিশ্বের অন্যতম বিলুপ্ত প্রায় প্রাণী স্নো লেপার্ডকে বিপন্ন প্রাণীর তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। আন্তর্জাতিক বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ বিষয়ক সংগঠন আইইউসিএন জানাচ্ছে এ তথ্য।

স্নো লেপার্ড বা তুষার চিতাকে ১৯৭২ সালে এ প্রাণীটিকে বিপন্ন প্রাণীর তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়। বনভূমি উজাড়, জলবায়ু পরিবর্তন ও চোরা শিকারিদের কারণে এ প্রাণী প্রায় বিলুপ্তির দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে যায়। দীর্ঘ ৪৫ বছর ধরে স্নো লেপার্ড সংরক্ষণ কার্যক্রম চালানো হয় সংগঠনটির পক্ষ থেকে। পাঁচজন বিশেষজ্ঞ গত তিন বছর জরিপ চালিয়ে নিশ্চিত হন পরিস্থিতি আগের চেয়ে উন্নত হয়েছে।

আগের জরিপে এদের সংখ্যা আড়াই হাজারে নেমে এসেছিলো। বিশেষজ্ঞরা জানান, বর্তমানে স্নো লেপার্ডের সংখ্যা চার হাজারের বেশি।

সাধারণত চীন, ভুটান, ভারত, কাজাকিস্তান, আফগানিস্তান, রাশিয়া ও মঙ্গোলিয়ার বরফাবৃত পাহাড়ি অঞ্চলে বিড়াল পরিবারের এ সদস্যের দেখা মেলে।

এদের আকৃতি বিড়ালের চেয়ে অনেক বড়, কিন্তু বাঘের মতো গর্জন করতে পারে না। শরীরের তুলনায় লেজ অনেক বড় ও লোমশ। শীতের মধ্যে শরীরে এ লেজ জড়িয়ে নিজেকে উষ্ণ রাখে তারা।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।