৪ মে, ২০২৫ | ২১ বৈশাখ, ১৪৩২ | ৫ জিলকদ, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  কক্সবাজার জেলা বিএনপির সদস্য সিরাজুল হক ডালিম’র সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  শ্রমিক দিবসে সামাজিক সংগঠন “মানুষ” এর ভিন্নধর্মী উদ্যোগ   ●  বীর মুক্তিযোদ্ধা এম. আবদুল হাই এর ১১তম মৃত্যুবার্ষিকী ২৯ এপ্রিল   ●  লুৎফুর রহমান কাজলের মা সাবেক এমপি সালেহা খানমের ইন্তেকাল করেছেন   ●  টেকনাফে যৌথ বাহিনীর সঙ্গে ডাকাতদলের গোলাগুলি, গুলিবিদ্ধ ১   ●  সিবিআইইউ’তে বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপন হয়েছে।   ●  গভীর রাতে পাহাড়ের মাটিভর্তি একটি ড্রাম ট্রাক( ডাম্পার) জব্দ করেছে কক্সবাজার বনবিভাগ   ●  অস্ত্র উদ্ধার ও ওয়ারেন্ট তামিলে জেলার শ্রেষ্ঠ হলেন এসআই খোকন কান্তি রুদ্র   ●  উখিয়ায় সাংবাদিক জসিম আজাদের জমি ও বসতবাড়ি দখলের চেষ্টায় হামলা   ●  কৃষকদল নেতা পরিচয়ে জমি দখল গুলি বর্ষণ আটক ১

বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর প্রতিকৃতি ভাংচুর মামলার আসামীর হাত দৌরাত্ম হওয়ায় রহস্যজনক কারণ

চকরিয়া উপজেলার ১৬নং ডুলাহাজারা ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড রিংভং দক্ষিণ পাহাড় সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা মালেকা বেগম গত ২৪ অক্টোর ২০১১ সালে । তিনি স্ব-ইচ্ছায় চাকুরি থেকে অব্যাহতি দিয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডে চাকুরি নেন। রিখিত আবেদনে তাহার পরিবর্তে অন্য একজন শিক্ষক/শিক্ষিকা নিয়োগ দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেনণ। তারই প্রেক্ষিতে গত ২ নভেম্বর ২০১১ সালে স্থানীয় ও জাতীয় পত্রিকায় শিক্ষক/শিক্ষিকা নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি পেয়ে অত্র এলাকার বীর মুক্তিযোদ্ধা এ .জেড.এম.এ তাহের উদ্দিন এর ভাগ্নি অসহায় শারমিন আক্তার কানিজ পিতা: মৃত ইয়াকুব মিয়া, মাতা : মৃত আসমা খাতুন আবেদন করেন। এপর্যন্ত তিনি চাকুরিরত আছেন । কিন্তু রহস্যজনক কারণে পানি উন্নয়ন বোর্ডে চাকরিরত মালেকা বেগম জাতির স্কুল কক্ষে প্রবেশ করে প্রধান শিক্ষিকা হুমাইরা আজাদীর সাথে বাড়াবাড়ি শুরু করিলে এক পর্যায়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের রহমানের ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি ভাংচুর করে এবং ভাংচুরকৃত ছবিগুলো তার পা দিয়ে লাথি মেরে সবগুলো এলোপাতাড়ি করে ফেলে। এতে স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা হুমাইরা আজাদী বাদী হয়ে গত ১৭/০৮/২০১৫ইং তারিখে একটি মামলা দায়ের করেন। যার জি.আর মামলা নং ৩৫১/১৫(প) । চকরিয়া থানার দায়িত্বরত কর্মরত মামলাটি আমলে নিয়ে ঘটনার সত্যতা পেয়ে আসামীকে আটক করে জেল হাজতে নিয়ে যায়। ঘটনার প্রতিৃতিগুলো সংশ্লিষ্ট আদালতে পেশ করেন। এখানে রহস্যজনক কারণে এ মামলার আসামী মালেকা বেগম চকরিয়া উপজেলার শিক্ষা অফিসারের সহযোগিতায় শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে তিনি অত্র বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকার নিয়োগ পেয়েছে। এতে এলাকার সচেতনের মহলের দীর্ঘ ৫ বছরে না করে এবং জাতির জনকের প্রতিকৃতি ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি ভাংচুর করে কীভাবে সরকারী গেজেটে সহকারী শিক্ষিকার তালিকায় গেজেভূক্ত হয় ? যা রিংভং এলাকায় শিশুদের মুখ থেকে শুরু করে চায়ের দোকানে আলোচনার ঝড় উঠেছে। হুমাইরা আজাদী জানায়, চকরিয়ার শিক্ষা অফিসার ও স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী এ অসতি মেয়েকে সহযোগিতা করিয়াছে। আমি শিক্ষামন্ত্রণালয়ে অভিযোগ দায়ের করেছি। হুমাইরা আজাদি জানান, নিয়োগতকৃত শিক্ষিকা শারমিন আক্তার কানিজ বর্তমানে মানসিক ভাবে অসুস্থ থাকায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অভিযোগের বিষয়ে জোরালোভাবে আবেদন জানালেও তিনি মনযোগ দিতে পাচ্ছে।এলাকাবাসীর একটা দাবী নিয়োগকৃত অসহায় মেয়েটিকে সরকারী গেজেটে সহকারী শিক্ষকে তালিকাভূক্ত করা । তাই নিয়োগকৃত অসুস্থ শিক্ষিকা ও এলাকাবাসী সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।