১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ৩১ ভাদ্র, ১৪৩২ | ২২ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ

পদ্মা সেতু প্রকল্পে অক্টোবর পর্যন্ত ব্যয় ১১ হাজার ৬১৬ কোটি টাকা

file-14
পদ্মা সেতু নির্মাণ প্রকল্পে চলতি বছরের অক্টোবর পর্যন্ত মোট ১১,৬১৬ কোটি ৭৯ লাখ ৩৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে।

রোববার জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তর পর্বে সংসদ সদস্য মুহাম্মদ মিজানুর রহমানের এক লিখিত প্রশ্নের জবাবে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এ তথ্য জানান।

পদ্মা সেতু প্রকল্পের অগ্রগতির মধ্যে মূল সেতু নির্মাণ ৩১ শতাংশ, নদীশাসন কাজ ২৬, জাজিরা সংযোগ সড়ক নির্মাণ ৮২, মাওয়া সংযোগ সড়ক নির্মাণ ১০০, সার্ভিস এরিয়া-২ নির্মাণ ১০০ শতাংশ মিলিয়ে সার্বিক ভৌত অগ্রগতি ৩৭ শতাংশ বলে উল্লেখ করেন মন্ত্রী।

মিজানুর রহমানের অপর এক প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী জানান, আরিচা, পাটুরিয়া, দৌলতদিয়ায় সরাসরি সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা স্থাপনের লক্ষ্যে পাটুরিয়া-গোয়ালন্দ অবস্থানে সেতু নির্মাণ করার পরিকল্পনা সরকারের রয়েছে। বৈদেশিক অর্থায়ন নিশ্চিত সাপেক্ষে যথাসময়ে এ সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু করা সম্ভব হবে।

বরিশাল-৫ আসনের সংসদ সদস্য জেবুন্নেছা আফরোজের এক প্রশ্নের উত্তরে সেতুমন্ত্রী বলেন, পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর আন্তর্জাতিক দরপত্রের মাধ্যমে নির্বাচিত টোল অপারেটরের মাধ্যমে এই সেতুর টোল আদায় কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।

জামালপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য মো. ফরিদুল হক খানের এক প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী জানান, সারাদেশে নিবন্ধিত যন্ত্রচালিত গাড়ির সংখ্যা ২৮ লাখ ২২ হাজার ৮২৪টি।

এর মধ্যে ফিটনেসবিহীন ৬ লাখ ২ হাজার ২৬২টি। এর মধ্যে ১০ বছরের অধিক ফিটনেসবিহীন ১০ হাজার ৭৫২টি গাড়ির রেজিস্টেশন বাতিল করা হয়েছে। ইজিবাইকের পরিবর্তে বিকল্প যানবাহন হিসেবে কারিগরি ও নিরাপত্তার দিক থেকে উন্নতমানের ইজিবাইক চালু করা যায় কি না সে বিষয়ে সরকার চিন্তা-ভাবনা করছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।