৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ২০ ভাদ্র, ১৪৩২ | ১১ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ   ●  আজ রিমান্ডে পেকুয়া নেওয়া হচ্ছে জাফর আলমকে, নিরাপত্তার শঙ্কা!

নাসিরের সেঞ্চুরিতে নেপালকে ২৫৮ রানের টার্গেট

 


ম্যাচের তখন ৪৪ ওভার। নাসিরের রান তখনও ৭৭। ডাগ আউটে বসে কোচ বাবুলের সতর্কবার্তা ‘নাসির ধরে খেল, শেষের দুই ওভার মারবে।’

কোচের কথা যেন রাখলেন নাসির। ৪৮ ওভার পর্যন্ত ধরেই খেললেন। ৪৯ তম ওভারে দুই বল খেলার সুযোগ পেয়ে একটা চার আর দৌঁড়ে নিলেন একরান। শেষের ওভারে সেঞ্চুরিতে পৌঁছাতে তার দরকার ছিল তিন রান। ওই ওভারের প্রথম বলেই ছক্কা মেরে সেঞ্চুরিতে পৌঁছে যান তিনি।

মঙ্গলবার (২৮ মার্চ) কক্সবাজারের শেখ কামাল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম-২য়ে নাসিরের ১১৫ বলে ১০৯ রানের ওপর ভর করেই নেপালকে ২৫৮ রানের লক্ষ্য দেয় বাংলাদেশ। ১৫ চার আর ২ ছক্কায় এই ইনিংস সাজান নাসির। এছাড়া দলীয় অধিনায়ক মুমিনুল হক করেন ৬১ রান।

এর আগে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ৩৩ রানেই চার উইকেট হারায় বাংলাদেশ। দলীয় এক রানে প্রথম উইকেট হারায় বাংলাদেশ। ওপেনার আজমির আহমেদ ফেরেন শূন্য রানে। দলীয় ৮ রানে ও ব্যক্তিগত ৭ রানে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন প্রথম ম্যাচের জয়ের নায়ক সাইফ হাসান।

এরপর মোহাম্মদ মিথুন শূন্য ও নাজমুল হোসাইন শান্ত ৪ রানে আউট হলে বিপর্যয়ে পড়ে বাংলাদেশ। তিন ওভারের এক বিধ্বংসী স্পেলে বাংলাদেশকে টপ অর্ডার শূন্য করে দেন দেশের হয়ে প্রথম কোনো ওয়ানডে ম্যাচে সুযোগ পাওয়া অবিনাশ করন। অন্য উইকেটটি পান মাহবুব আলম।

প্রথম ওভারের শেষ বলে অফ সাইডে শট খেলতে গিয়ে আসিফ শেখের হাতে ধরা পড়েন আজমির আহমেদ। প্রথম ম্যাচের পর দ্বিতীয় ম্যাচেও ফ্লপ থাকলেন ঘরোয়া ক্রিকেটের এই বড় পারফরমার। তৃতীয় ওভারে শরদ ভেসকরকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন প্রথম ম্যাচের অপরাজিত হাফ সেঞ্চুরিয়ান সাইফ হাসান। নিজের তৃতীয় ও দলীয় পঞ্চম ওভারে অবিনাশের শিকার এবার মোহাম্মদ মিথুন। দশম ওভারের শেষ বলে মাহবুব আলমের শিকার হন নাজমুল হোসাইন শান্ত।

৬১ রানে মুমিনুল ফেরলে আবারও বিপর্যয়ে পড়ে বাংলাদেশ। তবে শেষের দিকে আফিফ, সাইফ আর আবুল হাসান রাজুকে নিয়ে বাংলাদেশকে এগিয়ে নেন নাসির।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।