১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ২৬ ভাদ্র, ১৪৩২ | ১৭ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ   ●  আজ রিমান্ডে পেকুয়া নেওয়া হচ্ছে জাফর আলমকে, নিরাপত্তার শঙ্কা!

দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পের কাছের বাজার গুলোতে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান

বিশেষ প্রতিবেদকঃ রোহিঙ্গা ইস্যুর পর থেকে কক্সবাজারের উখিয়ায় নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম কয়েক গুণ বেড়েছে। মজুদের চেয়ে ক্রয় চাহিদা বাড়ায় এমনটি হয়েছে মনে করছেন স্থানীয় সচেতন মহল। এর ধারাবাহিকতায় চরম দূর্বিসহ জীবন পার করছে স্থানীয় মধ্যবিত্ত ও স্বল্প আয়ের মানুষ। এটি রোধ করতে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেছে কক্সবাজার জেলা প্রশাসন। শনিবার বিকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত পালংখালী, থাইংখালী ও বালুখালী বাজার এলাকায় অভিযান চালান কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের নির্বাহি ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাইফুল ইসলাম জয়। অভিযানে বেশ কয়েকটি কাঁচাবাজার দোকানীর কাছে দাম জিজ্ঞাসা ও অতিরিক্ত দাম না নিতে সতর্ক করা হয়েছে।

ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনাকারী ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, অভিযোগটি বেশ কয়েকদিন ধরেই শুনা যাচ্ছিল। কিন্তু আশ্রিতদের নিয়মতান্ত্রিকতায় আনতে ব্যস্ত থাকতে হওয়ায় এদিকে নজর দেয়া সম্ভব হয়নি। শুক্রবার থেকে ক্যাম্পের ভেতর একটু ব্যস্ততা কমিয়ে এনে বাইরের বাজার এলাকায় নজদারি বাড়ানো হয়েছে। জেলা প্রাশাসক মো. আলী হোসেনের নির্দেশে উখিয়ার পালংখালী, থাইংখালী ও বালুখালীর কাঁচাবাজারের বিভিন্ন পণ্যের মূল্য স্থিতিশীল রাখতে ভ্রাম্যমান আদালত চালানো হয়। বাজারের বেশ কয়েকজন দোকানির কাছে দাম জিজ্ঞাসা করার পর তারা জানান, দাম বেশি নেয়া হয় না। যখন যেরকম দামে মাল ক্রয় করা হয় তখন সেদামের উপর ভিত্তি করে মালামাল বিক্রি করা হয়। দামের তারতম্যের কারণে অনেকে দাম বাড়িয়ে নেয়ার অভিযোগ করেন বলে উল্লেখ করেছেন ব্যবসায়ীরা। তাদের ক্রয় মূল্য ও বিক্রয় বিবেচনা করে দেখার পর সবাইকে অতিরিক্ত দাম না নিতে সতর্ক করা হয়েছে। প্রথমবার সতর্ক করা হলেও পরবর্তীতে অভিযান চালিয়ে জরিমানা ও সাজা দেয়া হবে বলে জানানো হয়েছে ব্যবসায়ীদের।

এসময় ক্যাম্পে দায়িত্ব পালনকারী সেনা সদস্য, এপিবিএন এবং বিজিবির সদস্যরা সহায়তা দেন। এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে উল্লেখ করেন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলাম।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।