১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ২ আশ্বিন, ১৪৩২ | ২৪ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক

দু’মাসের মধ্যেই সারাদেশে স্মার্ট বিতরণ শুরু হবে

সারাদেশে স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র (স্মার্ট কার্ড) বিতরণ শুরু হবে দু’মাসের মধ্যেই। প্রবাসীদের কাছে স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র পৌঁছে দিতে বিদেশে দূতাবাসগুলোতে বিশেষ সেবা চালু করবে নির্বাচন কমিশন।

স্মার্ট কার্ড প্রকল্পে বিশ্বব্যাংক অর্থের যোগান না দেয়ায় সরকারি অর্থেই এই কার্যক্রম চালু রাখা হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

১০ কোটি ১৬ লাখ ভোটারের জাতীয় পরিচয়পত্রই নিরাপদ বাংলাদেশের বিশাল তথ্যভাণ্ডার। সেই অর্জনকে আরও অত্যাধুনিক করার আরেক নাম স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র। ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সারাদেশের ভোটারদের হাতে স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র তুলে দেবার টাগের্ট নেয়া হলেও দশ আঙ্গুলের ছাপ এবং চোখের ছাপ নেয়ার প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি না থাকায় সময় মতো সবার হাতে স্মার্ট কার্ড পৌঁছে দেয়ার টার্গেট অনেকটাই পিছিয়ে।

তবে ইসির আশা, কিছু দিনের মধ্যে সারাদেশে স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ শুরু করতে পারবে তারা।

জাতীয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক ব্রি. জে. মো. সাঈদুল ইসলাম বলেছেন, প্রচেষ্টা যেভাবে চলছে তাতে আশা করা হচ্ছে, দ্রুততম সময়ে, সর্বোচ্চ দুই থেকে আড়াই মাসের মধ্যে প্রতিটি উপজেলায় আই স্ক্যানার পৌঁছে দেয়া সম্ভব হবে। সেই চেষ্টাই চলছে।

শুধু জাতীয় পরিচয় প্রকল্প দিয়ে জাতীয় পরিচয়পত্র ছড়িয়ে দেয়া সম্ভব না বলে মন্তব্য করেন সাঈদুল ইসলাম। বলেন, এজন্য জাতীয় পরিচয়পত্র উইংকেই শক্তিশালী করতে হবে এবং একে সরকারি খাতের অধীনেই আনতে হবে।

শুধু দেশের ভোটারই নয় প্রবাসীদের হাতে কিভাবে স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র পৌছে দেয়া যায় সে বিষয়েও পরিকল্পনা নিয়েছে ইসি। এ ব্যাপারে সাঈদুল ইসলাম বলেন, প্রবাসীদের হাতেও স্মার্ট কার্ড পৌঁছে দেয়া হবে। কিন্তু তার আগে চোখের আইরিস এবং দশ আঙ্গুলের ছাপ স্ক্যানের কাজটি সম্পন্ন করতে হবে। সেই স্ক্যানিংটা কোথায় করা হবে তা নিয়ে আলোচনা চলছে। দেশে কাজটি করলে এক ব্যবস্থা, আর অন্যান্য দেশেই দূতাবাসের সাহায্য নিয়ে করলে আরেক ব্যবস্থা।

‘এবং সবকিছুই করা হবে আমাদের সার্ভার, আমাদের মূল তথ্যভাণ্ডার বা ডাটাবেস যেন কোনোভাবেই হুমকির মুখে না পড়ে সেদিকে খেয়াল রেখে,’ বলেন জাতীয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক।

এখন পর্যন্ত স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র প্রিন্ট হয়েছে ৮০ লাখ। এরইমধ্যে রাজধানীতে প্রায় ৬০ ভাগ স্মার্ট কার্ড দেয়া শেষ হয়েছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।