১৭ অক্টোবর, ২০২৫ | ১ কার্তিক, ১৪৩২ | ২৪ রবিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ

দুনিয়ার সবচেয়ে রঙিন নদী

কানো ক্রিসটেলস। কলম্বিয়ার একটি নদীর নাম। এটা যেনতেন নদী নয়। এটাকে বলা হয়ে থাকে ‘স্বর্গ থেকে নেমে আসা নদী, তরল রংধনুর নদী ও পৃথিবীর সবচেয়ে রঙিন নদী।’ আসলেই রঙের মেলা এখানে। যেটাকে রঙের স্বর্গ বলা হয়। প্রকৃতির গুপ্তধনে সমৃদ্ধ এক নদী।
যে নদীটি কেবল একটি কিংবা দুটি রঙে রঙিন নয়, পাঁচ-পাঁচটি দর্শনীয় রঙে রঙিন। জীব-বৈচিত্র্যে ভরপুর আর সৌন্দর্যে পরিপূর্ণ। যেটাকে দেখলে মনে হবে সৃষ্টিকর্তা তার নিপুণ হাতে পৃথিবীর এক কোণে রঙ ঢেলে সাজিয়েছেন নদীটিকে।
নদীটি পাহাড় থেকে উত্পন্ন হয়ে ১০০ কিলোমিটার বয়ে গেছে। বছরের বেশিরভাগ সময় নদীটি স্বাভাবিক। তখন আর দশটি পাহাড়ি নদীর মতো ধূসর পাথরের তলদেশ, শান্ত পানি ও পরিষ্কার স্রোত থাকে।
তবে শুষ্ক মৌসুম শেষে বর্ষা মৌসুমে (জুলাই-নভেম্বর) পাঁচটি রঙে রঙিন হয়ে ওঠে। তখন নদীর তলদেশে লাল লতা-গুল্মের মতো তরল পদার্থ, যেটা নদীর স্রোতের সঙ্গে দুলতে থাকে।
তার সঙ্গে কিছু পাথরের গায়ে জমে থাকা সবুজ শ্যাওলার আবরণ, কালচে পাথরের রঙ, হলুদ বালু ও ঝিলমিল স্বচ্ছ পানির নীলাভ আভা (নীল রঙ), যা স্বর্গীয় সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলে সেখানে। যেখানে স্রোত বেশি সেখানে লাল রঙের গুল্ম জাতীয় পদার্থটি পাথরের গায়ে সবচেয়ে বেশি দেখা যায়।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।