২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ | ৫ পৌষ, ১৪৩২ | ২৮ জমাদিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  রামুর ধোয়াপালংয়ে পোল্ট্রি ব্যবসায়ী অপহরণ : ৩ লাখ টাকা ও মোবাইল লুট   ●  খুনিয়াপালংয়ে বিএনপি সভাপতির সহযোগিতায় শতবর্ষী কবরস্থান দখলের পাঁয়তারা   ●  কক্সবাজার শত্রুমুক্ত দিবস ১২ ডিসেম্বর   ●  বৌদ্ধ সমিতি কক্সবাজার জেলা কমিটি গঠন সভাপতি অনিল, সম্পাদক সুজন   ●  সভাপতি পদে এগিয়ে ছাতা প্রতিকের প্রার্থী জয়নাল আবেদিন কনট্রাক্টর   ●  প্রকাশিত সংবাদ প্রসঙ্গে উখিয়ার নুরুল হকের প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা   ●  ইয়াবার কথোপকথন ভাইরাল হওয়া ডালিম এখনো অধরা   ●  বৃত্তি পরীক্ষায় বিশেষ গ্রেড পেল খরুলিয়ার রোহান   ●  মরিচ্যা চেকপোস্টে ৪০ হাজার ইয়াবাসহ ভুয়া নৌবাহিনী সদস্য আটক   ●  উখিয়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাক্তার আবুল কাশেমের ইন্তেকাল

দুনিয়ার সবচেয়ে রঙিন নদী

কানো ক্রিসটেলস। কলম্বিয়ার একটি নদীর নাম। এটা যেনতেন নদী নয়। এটাকে বলা হয়ে থাকে ‘স্বর্গ থেকে নেমে আসা নদী, তরল রংধনুর নদী ও পৃথিবীর সবচেয়ে রঙিন নদী।’ আসলেই রঙের মেলা এখানে। যেটাকে রঙের স্বর্গ বলা হয়। প্রকৃতির গুপ্তধনে সমৃদ্ধ এক নদী।
যে নদীটি কেবল একটি কিংবা দুটি রঙে রঙিন নয়, পাঁচ-পাঁচটি দর্শনীয় রঙে রঙিন। জীব-বৈচিত্র্যে ভরপুর আর সৌন্দর্যে পরিপূর্ণ। যেটাকে দেখলে মনে হবে সৃষ্টিকর্তা তার নিপুণ হাতে পৃথিবীর এক কোণে রঙ ঢেলে সাজিয়েছেন নদীটিকে।
নদীটি পাহাড় থেকে উত্পন্ন হয়ে ১০০ কিলোমিটার বয়ে গেছে। বছরের বেশিরভাগ সময় নদীটি স্বাভাবিক। তখন আর দশটি পাহাড়ি নদীর মতো ধূসর পাথরের তলদেশ, শান্ত পানি ও পরিষ্কার স্রোত থাকে।
তবে শুষ্ক মৌসুম শেষে বর্ষা মৌসুমে (জুলাই-নভেম্বর) পাঁচটি রঙে রঙিন হয়ে ওঠে। তখন নদীর তলদেশে লাল লতা-গুল্মের মতো তরল পদার্থ, যেটা নদীর স্রোতের সঙ্গে দুলতে থাকে।
তার সঙ্গে কিছু পাথরের গায়ে জমে থাকা সবুজ শ্যাওলার আবরণ, কালচে পাথরের রঙ, হলুদ বালু ও ঝিলমিল স্বচ্ছ পানির নীলাভ আভা (নীল রঙ), যা স্বর্গীয় সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলে সেখানে। যেখানে স্রোত বেশি সেখানে লাল রঙের গুল্ম জাতীয় পদার্থটি পাথরের গায়ে সবচেয়ে বেশি দেখা যায়।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।