১৭ জুন, ২০২৫ | ৩ আষাঢ়, ১৪৩২ | ২০ জিলহজ, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  হাসিঘর ফাউন্ডেশন উখিয়া শাখার নবগঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন   ●  উৎসবমুখর পরিবেশে সাংবাদিক ইউনিয়ন কক্সবাজার’র নির্বাচন সম্পন্ন   ●  যুক্তরাষ্ট্রের জুরি বোর্ডের সদস্য হলেন চৌধুরী কন্যা স্বর্ণা   ●  ভিজিএফ চালের অনিয়ম’ নিয়ে সংবাদ – চার সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা   ●  শিক্ষার ফেরিওয়ালা মরহুম জালাল আহমদ চৌধুরীর ১৭ তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  বিয়ের তিন মাসেই সড়কে প্রাণ গেল হলদিয়ার জুনাইদের   ●  চুনোপুঁটি ধরলেও অধরা রাঘববোয়ালরা   ●  তরুণ সমাজসেবক ও রাজনীতিবিদ সোহরাব হোসেন ডলার: এক প্রতিশ্রুতিশীল পথচলা   ●  উখিয়ার প্রখ্যাত চিত্রশিল্পী ফরিদ আহম্মদ চৌধুরীর ৬ষ্ট মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  কক্সবাজার জেলা বিএনপির সদস্য সিরাজুল হক ডালিম’র সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

ডুলাহাজারা বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে তিন বাঘ শাবক সুস্থ

Picture Chakaria   0
চকরিয়া উপজেলার ডুলাহাজারা বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে নতুন তিন বাঘ শাবকের জন্ম হয়েছে। গত মঙ্গলবার পার্কের বেস্টনীতে বাঘ জয় ও বাঘিনী জুঁই এ তিনটি বাঘ শাবক জন্ম দেন। বর্তমানে জন্ম নেয়া তিনটি শাবক ও তাদের বাবা জয় ও মা জুঁইকে পার্কের সহকারি ভেটেরিনারী সার্জন মোস্তাফিজুর রহমানের তত্বাবধানে চিকিৎসা ও তরল খাবার দুধ দেওয়া হচ্ছে। রাখা হয়েছে একই স্থানে। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত তিনটি শাবক ও তাদের মা জুঁই সুস্থ রয়েছে।
সাফারি পার্কের বনবিট কর্মকর্তা মাজহারুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ২০১২ সালে র‌্যাব ও বনবিভাগের অভিযানে ঢাকার শ্যামলী এলাকার এক প্রভাবশালী ব্যক্তির বাড়ি থেকে দুই মাস বয়সের তিনটি বাঘ শাবক উদ্ধার করা হয়। পরে এ গুলোকে পাঠানো হয় ডুলাহাজারা বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে। ভেটেরিনারী বিভাগের লোকজনের পরিচর্যায় ক্রমান্নয়ে বেড়ে উঠতে থাকে এ তিনটি বাঘ শাবক। গতবছর বন্ধুত্বের প্রতিক হিসেবে বাংলাদেশ সরকার জাপানকে দুটি রয়েল বেঙ্গল টাইগার উপহার দেন। তার মধ্যে ডুলাহাজারা সাফারি পার্ক থেকে পাঠানো হয় জ্যোতিকে। তিনি আরো বলেন, গতবছরের ১৩ অক্টোবর জয়-জুঁইকে সাফারি পার্কে অবমুক্ত করা হয়। আর চলতিবছরের ৫ মে তাঁরা জন্ম দেন একে একে তিনটি বাঘ শাবক।
ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে রেঞ্জ কর্মকর্তা মো.নুরুল হুদা বলেন, জন্ম নেওয়া তিনটি শাবক ও তাদের মা জুঁই সুস্থ রয়েছেন। ভেটেরিনারী বিভাগের কর্মীরা শাবক তিনটির নিবিড় পরিচর্যা করছেন। তিনি বলেন, বাঘ জয় ও বাঘিনী জুঁইকে বেড়ে উঠতে ও প্রজনন ক্ষেত্রে পার্কের ভেটেরিনারী বিভাগের লোকজন নিবিড় পরিচর্যা করেন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।