২৭ আগস্ট, ২০২৫ | ১২ ভাদ্র, ১৪৩২ | ৩ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ   ●  আজ রিমান্ডে পেকুয়া নেওয়া হচ্ছে জাফর আলমকে, নিরাপত্তার শঙ্কা!   ●  কক্সবাজারে ঝটিকা মিছিলে ঘুম ভাঙলো পুলিশের, গ্রেফতার ৫৫   ●  হাসিঘর ফাউন্ডেশন উখিয়া শাখার নবগঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন

ট্রাম্পের ১০০ দিনেই যুক্তরাষ্ট্রের প্রবৃদ্ধি তিন বছরে সর্বনিম্ন

এ বছরের প্রথম তিন মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রবৃদ্ধি ০.৭ শতাংশে ঠেকেছে। আর এটি গত তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। ২০১৪ সালের পর মার্কিন অর্থনীতির এমন গতিহীন অবস্থা এবারই প্রথম। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে বিবিসি।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ার বাজারে ধস নামে। তার একের পর এক নির্বাহী আদেশে উদ্বেগ ছড়িয়েছে। তবে তার পরেও নানা কারণে বহু নির্বাহী আদেশ তিনি বাস্তবায়ন করতে পারেননি।
ট্রাম্পের তিন মাসের শাসনামলে গত তিন বছরের মধ্যে প্রবৃদ্ধি সর্বনিম্ন পর্যায়ে রয়েছে বলে জানিয়েছে মার্কিন বাণিজ্য বিভাগ। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনী প্রচারণায় প্রবৃদ্ধি চার শতাংশে বৃদ্ধি করার ঘোষণা দিয়েছিলেন।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি রক্ষার্থে গত বুধবার করপোরেশন ট্যাক্স কমানের প্রস্তাব করে হোয়াইট হাউস। তাতে বলা হয়, ব্যববাসীয় করের পরিমাণ ৩৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ করা হবে।
শনিবার ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রেসিডেন্সির ১০০ কার্যদিবস পূর্ণ হচ্ছে। তবে তাঁর এ সময়ের শাসনামলে জাতীয় প্রবৃদ্ধির হার মাত্র ০.৭ শতাংশ। ২০১৪ সালের পর এটি সর্বনিম্ন প্রবৃদ্ধির হার। গত বছর এ সময়ে প্রবৃদ্ধির হার ছিল ০.৮ শতাংশ।
যুক্তরাষ্ট্রের ক্লোজ ব্রাদারস এসেট ম্যানেজমেন্ট’র প্রধান বিনিয়োগ কর্মকর্তা মিস কার্টিস মনে করেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রবৃদ্ধির পরিমাণ বছরের বাকি সময়ে কম থাকবে।
দুইদিন আগেই যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি সেক্রেটারি স্টিভেন ম্নুচিন ও জাতীয় অর্থনৈতিক পরিচালক গ্যারি কোহেন বলেছেন, জাতীয় প্রবৃদ্ধির হার ৩ শতাংশ বা তা বেশি বৃদ্ধি করা সম্ভব। আর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প মনে করেন ৪ শতাংশ সম্ভব।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।