২৭ আগস্ট, ২০২৫ | ১২ ভাদ্র, ১৪৩২ | ৩ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ   ●  আজ রিমান্ডে পেকুয়া নেওয়া হচ্ছে জাফর আলমকে, নিরাপত্তার শঙ্কা!   ●  কক্সবাজারে ঝটিকা মিছিলে ঘুম ভাঙলো পুলিশের, গ্রেফতার ৫৫   ●  হাসিঘর ফাউন্ডেশন উখিয়া শাখার নবগঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন

টেকনাফে ৫ অবৈধ ইটভাটাকে ১৯ লাখ টাকা জরিমানা

নিজস্ব প্রতিবেদক:

কক্সবাজারের টেকনাফে অবৈধভাবে ইটভাটা পরিচালনার দায়ে ৫ ইটভাটা মালিককে ১৯ লাখ টাকা জরিমানা করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর।
বুধবার (২ মার্চ) পরিচালিত অভিযানে নেতৃত্ব দিয়েছেন পরিবেশ অধিদপ্তরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাঈদা পারভীন।

কক্সবাজার পরিবেশ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক শেখ মোঃ নাজমুল হুদা জানান, আজ (বুধবার) টেকনাফে ৫ টি ইটভাটায় অভিযান চালানো হয়েছে। পরিবেশ ছাড়পত্র ও ইট পুড়ানোর ছাড়পত্র না থাকায় অবৈধ ইটভাটা ধ্বংসে দেশব্যাপী অভিযান চলছে। এর অংশ হিসেবে টেকনাফে অভিযান চালিয়ে ৫ ইটভাটা মালিককে ১৯ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সব অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে।


জরিমানা আদায় করা ৫ ইটভাটা হচ্ছে যথাক্রমে টেকনাফের হোয়াইক্যং এর আবুল হাশেম মেম্বারের মালিকানাধীন এএইচবি ব্রিকসকে ৫ লাখ টাকা, গিয়াস উদ্দিনের এসএমবি ব্রিকসকে ৩ লাখ টাকা, জুনাইদ আলীর এমআরবি ব্রিকসকে ৩ লাখ টাকা, আবদুল্লাহর এআরবি ব্রিকসকে ৩ লাখ টাকা এবং মীর কাশেমের এমকেবি ব্রিকসকে ৫ লাখ টাকা।
কক্সবাজারের পরিবেশ বিষয়ক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘এনভায়রনমেন্ট পিপল’ এর প্রধান নির্বাহী রাশেদুল মজিদ বলেন, ‘এসব ইটভাটায় ইতিপূর্বে একাধিকবার অভিযান চালিয়ে জরিমানা আদায় করা হয়েছে। কিন্তু বার বার তারা একই অপরাধ করছে। অবৈধ ইটভাটাগুলো সম্পূর্ণ ধ্বংস না করায় এমন অবস্থার সৃষ্টি হচ্ছে।’ অবৈধ ইটভাটাগুলো সম্পূর্ণ ধ্বংস করে বন্ধ করে দেয়ার দাবি জানান তিনি।

তিনি আরও বলেন, ‘কক্সবাজারে তিনভাগের দুইভাগ ইটভাটা অবৈধ। পরিবেশ ছাড়পত্র ছাড়া দীর্ঘদিন ধরে এসব ইটভাটা কার্যক্রম চালিয়ে আসছে। এসব ইটভাটা মারাত্মকভাবে পরিবেশ দূষণ করছে। কিন্তু স্থানীয় প্রশাসনের এসব ইটভাটা বন্ধে আন্তরিকতার ঘাটতি রয়েছে।’ অভিযানে পরিবেশ অধিদপ্তর, পুলিশ ও দমকল বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত থেকে সহায়তা করেন। এর আগে মঙ্গলবার ১ মার্চ চকরিয়ায় অভিযান চালিয়ে একটি অবৈধ ইটভাটা আংশিক ধ্বংস করে বন্ধ করে দেয়া হয়।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।