৩ নভেম্বর, ২০২৫ | ১৮ কার্তিক, ১৪৩২ | ১১ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  চিকিৎসা বিজ্ঞানে উখিয়ার সন্তান ডাঃ আব্দুচ ছালামের উচ্চতর ডিগ্রী অর্জন   ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

টেকনাফের ‘মুন্নার’ গুলিবিদ্ধ লাশ চকরিয়ার জঙ্গল থেকে উদ্ধার

কক্সবাজারের চকরিয়ার একটি জঙ্গল থেকে এক যুবকের গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার বিকেল পাঁচটার দিকে উপজেলার মেধাকচ্ছপিয়া ঢালার জঙ্গল থেকে চকরিয়া থানার পুলিশ ওই যুবকের লাশ উদ্ধার করে।

ওই যুবকের নাম রবিউল হাসান ওরফে মুন্না (৩৩)। তিনি টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের জিমনখালী গ্রামের মৃত আবদুল জলিলের ছেলে। রাত আটটার দিকে চকরিয়া থানায় উপস্থিত হয়ে রবিউল হাসানের লাশ শনাক্ত করেন তাঁর স্ত্রী। তিনি বলেন, ২৪ এপ্রিল রাত থেকে নিখোঁজ ছিলেন।

চকরিয়া থানা উপপরিদর্শক (এসআই) সুকান্ত চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, স্থানীয় এক কাঠুরিয়ার দেওয়া তথ্যমতে পুলিশ কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মেধাকচ্ছপিয়ার ঢালার জঙ্গল থেকে রবিউল হাসানের লাশ উদ্ধার করে। তাঁর শরীর বিকৃত হয়ে গেছে। তবে ডান হাতে একটি গুলির চিহ্ন ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখমের চিহ্ন রয়েছে। লাশ উদ্ধারের পর রাত আটটার দিকে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।

কক্সবাজারের সহকারী পুলিশ সুপার এএসপি (চকরিয়া সার্কেল) কাজী মোহাম্মদ মতিউল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, লাশের সঙ্গে একটি মুঠোফোন সেট পাওয়া গেছে। ওই মুঠোফোনের নম্বরটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে সার্চ দিয়ে রবিউল হাসানের নাম পাওয়া যায়। পরে তাঁর পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে রবিউলের স্ত্রী লাশ শনাক্ত করেন।

এএসপি মতিউল বলেন, রবিউলকে তিন-চার দিন আগে অন্য কোনো জায়গায় হত্যা করা হয়। পরে লাশ মেধাকচ্ছপিয়ার জঙ্গলে ফেলে দেওয়া হয়েছে।

রবিউলের স্ত্রী আসমা আকতার সাংবাদিকদের বলেন, ২৪ এপ্রিল রাতে চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার আমিরাবাদ এলাকার এক বন্ধুর বাড়িতে যাওয়ার কথা বলে রবিউল বাড়ি থেকে বের হন। এরপর থেকে তাঁর মুঠোফোন বন্ধ পাওয়া গেলে বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ নেওয়া হয়। কিন্তু তাঁকে পাওয়া যায়নি।

সূত্র- প্রথম আলো

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।