৬ আগস্ট, ২০২৫ | ২২ শ্রাবণ, ১৪৩২ | ১১ সফর, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ   ●  আজ রিমান্ডে পেকুয়া নেওয়া হচ্ছে জাফর আলমকে, নিরাপত্তার শঙ্কা!   ●  কক্সবাজারে ঝটিকা মিছিলে ঘুম ভাঙলো পুলিশের, গ্রেফতার ৫৫   ●  হাসিঘর ফাউন্ডেশন উখিয়া শাখার নবগঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন   ●  উৎসবমুখর পরিবেশে সাংবাদিক ইউনিয়ন কক্সবাজার’র নির্বাচন সম্পন্ন   ●  যুক্তরাষ্ট্রের জুরি বোর্ডের সদস্য হলেন চৌধুরী কন্যা স্বর্ণা   ●  ভিজিএফ চালের অনিয়ম’ নিয়ে সংবাদ – চার সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা   ●  শিক্ষার ফেরিওয়ালা মরহুম জালাল আহমদ চৌধুরীর ১৭ তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

টাকা জমানোর সহজ উপায়গুলো জেনে নিন

বিশেষজ্ঞরা বলেন, সাধারণত আয়ের ১০-১৫ শতাংশ সঞ্চয় করতে হয়। তাঁদের মতে, এমন একটা তহবিল গঠন করতে হবে, যার মাধ্যমে আপনি অনায়াসে তিন থেকে ছয় মাস কোনো উপার্জন ছাড়াই চলতে পারেন। এই পরিমাণ অর্থ জমাতে না পারলেও সমস্যা নেই। ছোট ছোট লক্ষ্য নির্ধারণ করুন। একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ একটা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে জমানোর পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করুন। কাজটি কয়েক দফায় করা যেতে পারে। একটা সময় দেখবেন, ছোট ছোট লক্ষ্য আপনার বড় লক্ষ্য পূরণ করেছে।

স্বয়ংক্রিয় সঞ্চয়

 
ব্যাংকে একটি সঞ্চয়ী হিসাব অবশ্যই খুলবেন। সেখানে প্রতি মাসে গিয়ে অর্থ জমা দেওয়া হয়তো আপনার কাছে বিরক্তিকর। এতে অভ্যস্ত হওয়াও কঠিন। সে ক্ষেত্রে আপনার সেভিংস অ্যাকাউন্টে অন্য কোনো অ্যাকউন্ট থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে অর্থ জমা পড়বে—এমন ব্যবস্থা করে নিতে পারেন। তাহলে আর পেরেশানিতে পড়তে হবে না।

সঞ্চয়ী ক্লাব

 
এটাও সম্ভব। বাড়ির সব সদস্য মিলে অর্থ জমানোর লক্ষ্য নিন। সবাই মিলে একটা ক্লাব করে ফেলুন। এতে সঞ্চয়ের কাজটা উপভোগ্য হয়ে উঠবে। সবার নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে একটা পরিমাণ অর্থ জমানোর লক্ষ্য নির্ধারিত হবে। কাজটা বন্ধুদের সঙ্গেও করা যায়। সব মিলিয়ে যে অর্থ জমা পড়বে, তাই হবে পরিবারের জরুরি মুহূর্তের তহবিল।

বাড়তি খরচ বাদ দিন

 
প্রত্যেকের জীবনেই এমন কিছু খরচ রয়েছে, যা বাড়তি। প্রতিদিনের জীবনযাপনে নজর দিলেই অবাঞ্ছিত খরচের হিসাব খুঁজে পাবেন। আপনার অর্থ কী কী খাতে যাচ্ছে, তার একটা বিস্তারিত তালিকা করে ফেলুন। দেখবেন, সেখানে এমন অনেক বিষয়ে আছে, যা না হলেও আপনার চলে।

অপ্রয়োজনীয় জিনিসকে ‘না’

 
এখন কেনাবেচা কঠিন কোনো কাজ নয়। বাড়িতে যা দরকার নেই বা পুরনো হয়ে গেছে, তা বিক্রি করে দিন। বেশ কিছু অর্থ তো আসবেই।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।