১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ২৮ ভাদ্র, ১৪৩২ | ১৯ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ

চায়ের দোকানের আড়ালে মাদক ব্যবসা, আটক ১

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
কক্সবাজার সদর উপজেলার ঝিলংজা খাদ্য গুদামের সামনে একটি চায়ের দোকানের আড়ালে ইয়াবা ব্যবসার অভিযোগ ছিল দীর্ঘদিনের। অভিযুক্তরা প্রভাবশালী হওয়ায় স্থানীয় বাসিন্দারা মুখ খুলতে সাহস পায়নি এতদিন। অবশেষে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ওই এলাকায় অভিযান চালায় কক্সবাজার সদর মডেল থানার একদল পুলিশ।

সোমবার (১৩ জুলাই) দিবাগত রাত ১১ টার অভিযানে ফোরকান আহমদ (৩৬) নামের চায়ের দোকানদারকে আটক করা হয়।

তিনি হাজিপাড়ার গুরা মিয়ার ছেলে। তার বিরুদ্ধে পাইকারি ও খুচরা ইয়াবা ব্যবসার অভিযোগ অনেক দিনের।

মাদক ব্যবসার সাথে অভিযুক্ত একজনকে আটকের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজার সদর মডেল থানার অপারেশন অফিসার মাসুম খান।

তিনি জানান, প্রশাসন মাদকের বিরুদ্ধে হার্ডলাইনে। কোন মাদক ব্যবসায়ীকে ছাড় দেয়া হবে না। অপরাধী চক্রকে নিশ্চিহ্ন করা হবে।

এ জন্য ব্যাপক গণসচেতনতার পাশাপাশি এলাকাবাসীকে এগিয়ে আসতে হবে।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছে, খাদ্য গুদামের পরিত্যক্ত ভবন, উপজেলা কম্পাউন্ডের ভিতরের পরিত্যক্ত ভবন, পানবাজার কেন্দ্রিক শক্তিশালী একটি মাদক সিন্ডিকেট গড়ে ওঠে। যেই সিন্ডিকেটের সঙ্গে হাত রয়েছে স্থানীয় প্রভাবশালী ও অভিজাত পরিবারের কয়েকজনের।

এলাকাবাসীর ভাষ্য মতে, ইমরান, ফয়সাল, রবি, হারুন, বাবু, আব্বাস, বান্ডাইয়া নামের কয়েকজন সিন্ডিকেটের অন্যতম সদস্য। যাদের প্রত্যেকের নামে ৩ থেকে ৭টি পর্যন্ত মামলা রয়েছে।

এসব অপরাধীদের চায়ের দোকানের আড়ালে ব্যবহার করে ফোরকান। তার মূল আশ্রয়দাতা ছোট ভাই আবদুল্লাহ।

এই উঠতি সিন্ডিকেটটি ভেঙ্গে দিতে না পারলে হাজীপাড়াসহ আশপাশে ইয়াবার বিস্তার ঘটবে বলে আশঙ্কা এলাকাবাসীর।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।