২২ আগস্ট, ২০২৫ | ৭ ভাদ্র, ১৪৩২ | ২৭ সফর, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ   ●  আজ রিমান্ডে পেকুয়া নেওয়া হচ্ছে জাফর আলমকে, নিরাপত্তার শঙ্কা!   ●  কক্সবাজারে ঝটিকা মিছিলে ঘুম ভাঙলো পুলিশের, গ্রেফতার ৫৫   ●  হাসিঘর ফাউন্ডেশন উখিয়া শাখার নবগঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন

চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীর পদমর্যাদা পেয়েছেন গ্রাম পুলিশ

১৭৯৩ থেকে ২০১৯ সাল। ২২৬ বছরের ইতিহাস। সরকারের কাজ করলেও বেতন পেতেন না সরকারি কর্মচারীদের নিয়মে। রাতদিন কর্তব্য পালনে নিয়োজিত থেকে ৬ হাজার টাকা পেতেন, যার অর্ধেক দিত ইউনিয়ন পরিষদ। ফলে সামাজিক কোনো অবস্থান ছিল না তাদের। একরকম দাসত্বের শৃঙ্খলে জড়িয়ে ছিলেন এই গ্রামপুলিশ পেশা।

অবশেষে চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী হিসেবে মর্যাদা পেলেন গ্রামপুলিশ তথা ইউনিয়ন পরিষদের দফাদার ও মহল্লাদাররা। সর্বশেষ সরকারি বেতন কাঠামো অনুযায়ী বেতন পাবেন তারা ২০ হাজার টাকার বেশি। থাকছে পেনশন সুবিধা। প্রতিটি ইউনিয়নে মোট নয়জন করে দেশে মোট দফাদার ও মহল্লাদার রয়েছেন ৪৭ হাজার। হাইকোর্টের এক রায়ে তাদের দাসত্ব ঘুচল। তাদের হয়ে আইনি লড়াই করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার হুমায়ুন কবির পল্লব। ঢাকা টাইমসের সঙ্গে একান্ত আলাপে তিনি তুলে ধরেছেন গ্রামপুলিশের ২২৬ বছরের বঞ্চনার ইতি টানার লড়াইয়ের গল্প।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।