২৮ অক্টোবর, ২০২৫ | ১২ কার্তিক, ১৪৩২ | ৫ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ

চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীর পদমর্যাদা পেয়েছেন গ্রাম পুলিশ

১৭৯৩ থেকে ২০১৯ সাল। ২২৬ বছরের ইতিহাস। সরকারের কাজ করলেও বেতন পেতেন না সরকারি কর্মচারীদের নিয়মে। রাতদিন কর্তব্য পালনে নিয়োজিত থেকে ৬ হাজার টাকা পেতেন, যার অর্ধেক দিত ইউনিয়ন পরিষদ। ফলে সামাজিক কোনো অবস্থান ছিল না তাদের। একরকম দাসত্বের শৃঙ্খলে জড়িয়ে ছিলেন এই গ্রামপুলিশ পেশা।

অবশেষে চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী হিসেবে মর্যাদা পেলেন গ্রামপুলিশ তথা ইউনিয়ন পরিষদের দফাদার ও মহল্লাদাররা। সর্বশেষ সরকারি বেতন কাঠামো অনুযায়ী বেতন পাবেন তারা ২০ হাজার টাকার বেশি। থাকছে পেনশন সুবিধা। প্রতিটি ইউনিয়নে মোট নয়জন করে দেশে মোট দফাদার ও মহল্লাদার রয়েছেন ৪৭ হাজার। হাইকোর্টের এক রায়ে তাদের দাসত্ব ঘুচল। তাদের হয়ে আইনি লড়াই করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার হুমায়ুন কবির পল্লব। ঢাকা টাইমসের সঙ্গে একান্ত আলাপে তিনি তুলে ধরেছেন গ্রামপুলিশের ২২৬ বছরের বঞ্চনার ইতি টানার লড়াইয়ের গল্প।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।