২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ১৪ আশ্বিন, ১৪৩২ | ৬ রবিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন

ঘুমধুমে নিজ রাইফেলের গুলিতে পুলিশ সদস্যের আত্মহত্যা


বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি থানা পুলিশের নিয়ন্ত্রণাধীন ঘুমধুম তদন্ত কেন্দ্রে কর্মরত এক পুলিশ কনস্টেবল নিজের রাইফেলের গুলিতে নিহত হয়েছে। ওই কনস্টেবলের নাম তুষার কান্তি দে (কং নং- ১৪৬৯)। শুক্রবার ৩১ মার্চ সকাল ১১টায় তদন্ত কেন্দ্রের ব্র্যাকে এ ঘটনা ঘটে। তার বাড়ি চট্টগ্রামের সীতাকুন্ড এলাকায়।
জানা গেছে, কনস্টেবল তুষার কান্তি দে (২৮) প্রতিদিনের ন্যায় ডিউটি শেষে ব্র্যাকে অবস্থান করছিল। ব্র্যাকের অন্যান্য পুলিশ সদস্যরা জুমা নামাজের জন্য গোসলের প্রস্ততি নেওয়াকালে সকাল ১১.৩০ টার দিকে নিজের নামে ইস্যুকৃত রাইফেল দিয়ে মাথায় গুলি করে আত্মহত্যা করেন তিনি। গুলির শব্দ শুনে অপরাপর পুলিশ সদস্যরা এগিয়ে এসে তুষারের গুলিবিদ্ধ দেহ দেখতে পায়। পরে তাকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে দুপুর ১.৪০ টায় চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষনা করেন।
ঘুমধুম পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ এসআই আমিনুল আত্মহত্যা কারণ জানাতে না পারলেও, অসমর্থিত একটি সূত্র জানিয়েছে প্রেমের সম্পর্কের কারণে তুষার আত্মহত্যা করেছে।
নাইক্ষ্যংছড়ি থানায় অফিসার ইনচার্জের অতিরিক্ত দায়িত্বে থাকা এসআই মনির হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন- গুলিবিদ্ধ কনস্টেবল তুষারকে দ্রুত কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে দুপুর ১.৪০ টায় কর্তব্যরত ডাক্তার তাঁকে মৃত ঘোষনা করে। কি কারনে সে আত্মহত্যা করেছে তা এখনো জানা যায়নি বলে জানান তিনি। এদিকে এ সংবাদ লিখাকালীন এএসআই জমির হোসেন বাদী হয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি থানায় একটি অপমৃত্যু মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।
উল্লেখ্য, তুষার কান্তি দে বাংলাদেশ পুলিশে যোগদান করে ২০১৩ সনের এপ্রিল মাসে। তাঁর পিতাও বাংলাদেশ পুলিশের অবসরপ্রাপ্ত একজন সুবেদার ছিলেন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।