১২ অক্টোবর, ২০২৫ | ২৭ আশ্বিন, ১৪৩২ | ১৯ রবিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”

কক্সবাজার সিটি কলেজের উদ্যোগে মানববন্ধ কর্মসূচী পালন

4
১৪মার্চ শনিবার বেলা ১১টায় কক্সবাজার সিটি কলেজ সংলগ্ন প্রধান সড়কে কক্সবাজার সিটি কলেজের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ সেশনজট নিরসনসহ সার্বিক শিক্ষা উন্নয়নে দাবীতে এক মানববন্ধন কর্মসূচী পালন করেন। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে সিন্ডিকেট সভায় গৃহীত সিদ্ধান্তের আলোকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভূক্ত দেশের সকল কলেজের মতো কক্সবাজার সিটি কলেজ কর্তৃপক্ষও এদিন বেলা ১১টা হতে ১১.৪৫টা পর্যন্ত এ মানববন্ধন কর্মসূচী পালনের উদ্যোগ গ্রহণ করে। কর্মসূচীতে কলেজের অধ্যক্ষ ক্যথিংঅং, উপাধ্যক্ষ আবু মোঃ জাফর সাদেকসহ সকল অধ্যাপক, কর্মকর্তা, কর্মচারী এবং কয়েক হাজার ছাত্র ছাত্রী স্বর্তস্ফুর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন। মানববন্ধন কর্মসূচী উপলক্ষ্যে অধ্যক্ষ ক্যথিংঅং এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন উপাধ্যক্ষ আবু মোঃ জাফর সাদেক, অধ্যাপক জয়নাল আবেদীন, অধ্যাপিকা শাহানুর আক্তার, অধ্যাপিকা জেবুনেছা, অধ্যাপক নুরুল আবছার চৌধুরী, অধ্যাপক ইকবাল উদ্দিন, অধ্যাপক নুরুল হুদা প্রমূখ। বক্তাগণ বলেন দেশের চলমান অচলাবস্থা শিক্ষা কার্যক্রমকে ব্যাহত করছে। সেশনজন নিরসন কল্পে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ক্রাশ প্রোগ্রাম বাস্তবায়নের সুচনালগ্নে রাজনৈতিক কার্যক্রম নামে শিক্ষার্থীদেরকে জিম্মী করে দাবী আদায়ের কর্মসূচী কোন সুস্থ রাজনীতি ধারা হতে পারে না। অসহায় মানুষকে জিম্মী করে শুধু সন্ত্রাসীরাই দাবী আদায়ের অপচেষ্টা করে থাকে। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনের হাতিয়ার হিসেবে নিরীহ জনগণকে জিম্মী করার দৃষ্টান্ত বিশ্বের কোথাও নাই। হরতাল অবরোধের নামে নিরীহ মানুষকে পেট্রোল বোমা মেরে হত্যা করাকে কোনমতেই নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন হিসেবে মেনে নেওয়া যায়না। এ ধরনের প্রাণঘাতি সহিংসতা এখনই বন্ধ করা প্রয়োজন। বক্তাগণ বলেন, শক্ষা কার্যক্রমকে ব্যাহত করে সন্ত্রাসী কার্যক্রমের মাধ্যমে রাজনৈতিক দাবী প্রতিষ্ঠা করার অর্থই হলো সমাজের অগ্রগতিকে ধ্বংস করে দেওয়া। তাঁরা বলেন এ মানববন্ধন কর্মসূচীর মাধ্যমে দেশের সকল রাজনৈতিক পক্ষকে আহ্বান জানানো, যাতে করে দাবী আদায়ের আন্দোলনের সময় শিক্ষা কার্যক্রমকে শঙ্কামুক্ত রাখা হয়। শিক্ষার্থীরা ঠিকমতো ক্লাশ করতে ও পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে সক্ষম হয় এবং শিক্ষকেরাও পাঠদানের মনোনিবেশ করতে পারে। তাঁরা আরও বলেন দেশ এখন সমৃদ্দির পথে অনেকদূর এগিয়ে গেছে, অগ্রগতির ধারায় অধিকতর গতিশীল হবে যদি শিক্ষা কার্যক্রমকে নির্বিঘœ রাখার সম্ভব হয়।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।