১৯ অক্টোবর, ২০২৫ | ৩ কার্তিক, ১৪৩২ | ২৬ রবিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ

কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে ফ্রি ইন্টারনেট পাবেন তিন হাজার পর্যটক

কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে বসে একসঙ্গে তিন হাজার পর্যটক ফ্রি ইন্টারনেটের সঙ্গে সংযুক্ত হতে পারবেন। এর জন্য সৈকতের লাবণী, কলাতলী ও হিমছড়ি-সংলগ্ন সালসা বিচ পয়েন্টে পৃথক তিনটি ওয়াইফাই রাউটার স্থাপন করা হয়েছে।

বুধবার বিকেলে সৈকতের লাবণী পয়েন্টের উন্মুক্ত মঞ্চে ফ্রি ওয়াইফাই কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। সৈকতে ফ্রি ওয়াইফাই রাউটারগুলো স্থাপন করে আমরা কোম্পানিজ লিমিডেট নামের একটি বেসরকারি কোম্পানি।
ওই কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ ফারহাদ আহমেদ বলেন, ১০০ এমবিপিএস দ্রুতগতির প্রতিটি রাউটারে একসঙ্গে এক হাজার মানুষ সংযুক্ত হতে পারবে। ১৫০ জন পর্যটক একসঙ্গে ব্যবহার করতে পারবে। সে হিসাবে ৩ পয়েন্টে একসঙ্গে সংযুক্ত হতে পারবেন ৩ হাজার পর্যটক। আর ব্যবহার করতে পারবেন ৪৫০ জন পর্যটক।
তিনি আরও বলেন, প্রাথমিকভাবে তিনটি পয়েন্টে রাউটার স্থাপন করা হয়েছে। পরে অন্য পয়েন্টগুলোতেও বসানো হবে এই রাউটার। শিগগির কক্সবাজার সরকারি কলেজ, কক্সবাজার সরকারি মহিলা কলেজ ও এয়ারপোর্ট পাবলিক হাইস্কুলে ফ্রি ওয়াইফাই রাউটার কার্যক্রম চালু করা হবে।
জেলা প্রশাসক মো. আলী হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ফ্রি ওয়াইফাই কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (কউক) চেয়ারম্যান লে. কর্নেল ( অব.) ফোরকান আহমদ, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সিরাজুল মোস্তফা, সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি রেজাউল করিম, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ইশতিয়াজ আহমেদ প্রমুখ।
জুনাইদ আহমেদ বলেন, ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে কক্সবাজারের পর্যটনকে তুলে ধরার জন্যই ফ্রি ইন্টারনেট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সমগ্র সৈকতসহ পুরো পর্যটন শহরকে ফ্রি ইন্টারনেটের আওতায় নিয়ে আসা হবে। সৈকতে বসেই পর্যটকেরা ফ্রি ইন্টারনেটের মাধ্যমে কক্সবাজারের পর্যটনকে বিশ্বব্যাপী তুলে ধরবে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ইউরোপের কেন্দ্রবিন্দু যেমন সুইজারল্যান্ড, তেমনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কক্সবাজারকে এশিয়ার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত করতে চান। পর্যটনকে ঘিরে নেওয়া প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন হলে এটা বাস্তবে পরিণত হবে। বিশেষ করে কক্সবাজারকে ডিজিটাল সার্ফিং সিটিতে পরিণত করার কাজ চলছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।