৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ২০ ভাদ্র, ১৪৩২ | ১১ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ   ●  আজ রিমান্ডে পেকুয়া নেওয়া হচ্ছে জাফর আলমকে, নিরাপত্তার শঙ্কা!

কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কে যান চলাচল বন্ধ

water at cox tek

 

কক্সবাজারে অব্যাহত ভারিবর্ষণে কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। বুধবার ভোর ৬টা থেকে বৃহস্পতিবার ভোর ৬টা পর্যন্ত টানা বর্ষণে এলাকার তিনটি নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

কক্সবাজার আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ একেএম নাজমুল হক  বলেন, ‘বুধবার ভোর ৬টা থেকে বৃহস্পতিবার ভোর ৬টা পর্যন্ত ৪৬৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রের্কড করা হয়েছে। আগামী দুদিন বৃষ্টির এ ধারা অব্যাহত থাকতে পারে। টানা বৃষ্টির কারণে পাহাড় ধসের আশঙ্কা রয়েছে বলে সর্তক বার্তা দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। রামু ও পেকুয়ার ৩০ ইউনিয়ন এখন পানির নিচে। এ সব এলাকার হাজার হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। পাহাড়ি ঢলের পানি প্রবাহিত হয়ে রাস্তা ভেঙে যাওয়ায় কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। মাতামুহুরী, বাকখাঁলী ও রেজু নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।’

কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. আলী হোসেন  বলেন, ‘টানা বৃষ্টিতে পাহাড় ধসের আশঙ্কায় কক্সবাজার পাহাড়ে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাসকারীদের সরে যেতে মাইকিং করা হচ্ছে। বুধবার সকাল থেকে শহরের বিভিন্ন পাহাড়ি এলাকায় মাইকিং শুরু হয়। জেলা প্রশাসনের পক্ষে তথ্য অফিস প্রচারণা চালাচ্ছে। একই সঙ্গে কক্সবাজার পৌরসভাও মাইকিং করছে। যে সব পাহাড়ে ঝুঁকিপূর্ণ বসতি আছে সে সব এলাকায় লোকজনকে সরে যেতে বলা হচ্ছে। অন্যথায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও বলা হচ্ছে। টানা বর্ষণে শহরের পাহাড়তলী, বাস টার্মিনাল, কলাতলীসহ বিভিন্ন স্থানে পাহাড় ধসে বেশ কিছু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে কোথাও কোনো প্রাণহানির ঘটনা ঘটেনি।’

 

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।