২৮ আগস্ট, ২০২৫ | ১৩ ভাদ্র, ১৪৩২ | ৪ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ   ●  আজ রিমান্ডে পেকুয়া নেওয়া হচ্ছে জাফর আলমকে, নিরাপত্তার শঙ্কা!   ●  কক্সবাজারে ঝটিকা মিছিলে ঘুম ভাঙলো পুলিশের, গ্রেফতার ৫৫

কক্সবাজারে পর্যটক নারীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় আটক ২


বৃহস্পতিবার
(২৩ ডিসেম্বর) কক্সবাজার র‍্যাব১৫এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল খায়রুল ইসলাম সরকার তথ্যনিশ্চিত করেছেন। এর আগে বুধবার (২২ ডিসেম্বর) দিনগত রাত দেড়টার দিকে কক্সবাজার হোটেলমোটেল জোনের জিয়া গেস্টইন নামের হোটেলে ঘটনা ঘটে।

শনাক্ত দুই যুবক হলেন, কক্সবাজার শহরের বাহারছড়া এলাকার আশিকুল ইসলাম আব্দুল জব্বার জয়া। আরেকজনেরপরিচয় এখনও জানা যায়নি।

র‍্যাব জানিয়েছে, আশিক চার মাস আগে জেল থেকে ছাড়া পেয়েছেন। তিনি ছিনতাই, মাদকসহ একাধিক মামলার আসামি।

ওই ঘটনার পর জিয়া গেস্ট ইনের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে র‍্যাব। এতে দেখা যায়, তিন যুবক অটোরিকশায় এক নারীকেনিয়ে আসেন। দুজন ওই নারীর সঙ্গে থাকেন। আরেকজন হোটেলের রুম বুকিং দেন। সে সময় রিসিপশনে হোটেলের ব্যবস্থাপকছোটন ছিলেন। এরপর তিন যুবক ওই নারীকে নিয়ে ওপরে চলে যান। রাত সাড়ে ১০টার দিকে যুবকরা বেরিয়ে গেলেও ওই নারীকেনামতে দেখা যায়নি।

র‍্যাব জানায়, এই ফুটেজ থেকে দুজনকে শনাক্তের পর ওই নারীকে তাদের ছবি দেখানো হয়। তিনি তাদের চিনতে পেরেছেন।

কক্সবাজার সদর মডেল থানার এক কর্মকর্তা জানান, গত বছর আশিকের নেতৃত্বে কয়েকজন এক যুবককে ছুরিকাঘাত করেসবকিছু ছিনিয়ে নেয়। এই মামলায় তিনি জেলে ছিলেন। প্রায় মাস আগে জেল থেকে বের হওয়ার পর তাকে বিভিন্ন রাজনৈতিকনেতার সঙ্গে দেখা যায়। আশিক এলাকায় মাদক যৌনকর্মী সরবরাহের কাজ করে। জয়া তার অন্যতম সহযোগী।

কক্সবাজার র‍্যাব১৫এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল খায়রুল ইসলাম সরকার বলেন, ঘটনায় যারাই জড়িত থাকুক নাকেন তাদের কঠোর শাস্তি পেতে হবে। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে। ওই নারী মামলা করবেন। মামলার প্রক্রিয়া চলছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।