১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ৩০ ভাদ্র, ১৪৩২ | ২১ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ

কক্সবাজারে ধর্ষণ মামলায় পলাতক আসামির যাবজ্জীবন

কক্সবাজার প্রতিনিধি:

কক্সবাজারে শিশু ধর্ষণের মামলায় দিলীপ ঘূর্ণী (ধুপি) নামক পলাতক আসামির সশ্রম যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রদান করেছেন আদালত। সেই সঙ্গে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরো এক বছর কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৮ জুলাই) দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এ
নারী শিশু মামলা নং ৮১/১৯ শুনানি শেষে বিচারক মো. মশিউর রহমান খান এ রায় প্রদান করেন।
আসামি দিলীপ ঘূর্ণী কুতুবদিয়ার উত্তর ধুরুং (ধূপী পাড়া) এলাকার গৌরীর ছেলে।
মামলায় মোট ৮ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যে দোষী প্রমাণ হওয়ায় এই রায় ঘোষণা দেন বিচারক। আসামি শুরু থেকে পলাতক। তার অনুপস্থিতিতে বিচার কার্য সম্পন্ন হয়েছে।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন স্পেশাল পিপি অ্যাডভোকেট সৈয়দ মো. রেজাউর রহমান (রেজা)। আসামি পলাতক থাকায় তার পক্ষে কোনো আইনজীবী ছিলেন না বলে জানান সিনিয়র বেঞ্চ সহকারি মোহাম্মদ শামীম।
বাদির দায়েরকৃত এজাহারের বরাত দিয়ে তিনি জানান, ২০০৯ সালের ২২ এপ্রিল মেয়েকে ধর্ষণ অভিযোগে কুতুবদিয়া থানায় মামলা করেন দক্ষিণ সুর (জেলে পাড়া) বাসিন্দা ও স্বামী পরিত্যাক্তা কিরন জলদাস। মামলায়  মোট ৮ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন।
তদন্ত প্রতিবেদন ও সাক্ষ্য-প্রমাণের পর দীর্ঘ ১৩ বছর তিন মাসের মাথায় ধর্ষণ মামলার রায় ঘোষণা করেন আদালত।
মামলার রায়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন স্পেশাল পিপি অ্যাডভোকেট সৈয়দ মো. রেজাউর রহমান (রেজা)।
তিনি বলেন, সাক্ষীদের সাক্ষ্যের ভিত্তিতে অভিযোগ সত্য প্রমাণিত। আদালত সঠিক বিচার করেছে। এতে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।