২৫ অক্টোবর, ২০২৫ | ৯ কার্তিক, ১৪৩২ | ২ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ

উখিয়ায় সন্দেহজনক এম্বুলেন্স চলাচল বৃদ্ধি


কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কে সম্প্রতি বিভিন্ন এনজিও সংস্থার এম্বুলেন্সের চলাচল সাধারণ মানুষের মাঝে সন্দেহ সৃষ্টি হয়েছে। ইতিপূর্বে এম্বুলেন্স থেকে ইয়াবা উদ্ধারের ঘটনা নিয়ে স্থানীয় সচেতন মহল এসব সন্দেহজনক এম্বুলেন্সের প্রতি প্রশাসন এবং গোয়েন্দা সংস্থা নজরদারী বাড়ানোর জোর দাবী জানিয়েছেন।
সম্প্রতি দেখা গেছে, এটিএম জাফর আলম সড়কের উখিয়ায় যত্রতত্র এম্বুলেন্সের সাইল্যান্ড এ অতিষ্ট হয়ে উঠেছে স্থানীয় পথচারীরা। রোহিঙ্গা ক্যাম্পের পাশ^বর্তী গড়ে উঠা এমএসফ, এসিএফ ছাড়া ও বিভিন্ন এনজিও সংস্থার এম্বুলেন্স ও তার আড়ালে এক শ্রেণীর অসাধুচক্র কৌশলে দেশের বিভিন্ন স্থানে এসব এম্বুলেন্সে ব্যবহার করে ইয়াবা ও মাদক পাচার করে যাচ্ছে বলে একাধিক সুত্রে তথ্য পাওয়া গেছে।
গত বছর ২০১৬সালের মাঝামাঝি সময়ে একই ভাবে এম্বুলেন্সে করে ইয়াবার চালান পাচারের সময় এটিএম জাফর আলম (আরকান) সড়কের মরিচ্যা যৌথ চেকপোষ্টে দায়িত্বরত বিজিবি’র সদস্য গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কক্সবাজারগামী একটি এম্বুলেন্সে তল্লাশী চালিয়ে রোগীর সীটের নিচে মোড়ানো অবস্থায় ৫০হাজার ইয়াবাসহ ২ এনজিও কর্মীকে আটক করা হয়েছে। এরা হলেন-রামু উপজেলার ধেছুয়াপালং গ্রামের নাজু মিয়ার ছেলে মোঃ শফিউল আলম (৩২) এবং ঢাকা সাভার গবিনাথপুর এলাকার পরিমল রায়ের মেয়ে শিকারাণী দাশ (৪০)। এরা ২জনই উখিয়ার কুতুপালং এমএসএফ এনজিও সংস্থার কর্মচারী। যার প্রেক্ষিতে বর্তমানে যততত্র ভাবে সড়কে চলাচলরত এম্বুলেন্সের উপর প্রশাসন এবং গোয়েন্দা সংস্থার নজরদারী বাড়ানোর দাবী জানিয়েছেন উখিয়ার সচেতন মহল। উখিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আবুল খায়ের বলেন, সড়কে প্রশাসনের অন্যান্য সদস্যের পাশাপাশি পুলিশ সোর্স মোতায়েন রয়েছে। তাই প্রতিটি যাত্রীবাহি গাড়ীতে তল্লাশী চালানো হচ্ছে। এখন থেকে সন্দেহজনক এম্বুলেন্স সহ অন্যান্য ভিআইপি গাড়ীতে তল্লাশী চালানো হবে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।