১৭ জুন, ২০২৫ | ৩ আষাঢ়, ১৪৩২ | ২০ জিলহজ, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  হাসিঘর ফাউন্ডেশন উখিয়া শাখার নবগঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন   ●  উৎসবমুখর পরিবেশে সাংবাদিক ইউনিয়ন কক্সবাজার’র নির্বাচন সম্পন্ন   ●  যুক্তরাষ্ট্রের জুরি বোর্ডের সদস্য হলেন চৌধুরী কন্যা স্বর্ণা   ●  ভিজিএফ চালের অনিয়ম’ নিয়ে সংবাদ – চার সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা   ●  শিক্ষার ফেরিওয়ালা মরহুম জালাল আহমদ চৌধুরীর ১৭ তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  বিয়ের তিন মাসেই সড়কে প্রাণ গেল হলদিয়ার জুনাইদের   ●  চুনোপুঁটি ধরলেও অধরা রাঘববোয়ালরা   ●  তরুণ সমাজসেবক ও রাজনীতিবিদ সোহরাব হোসেন ডলার: এক প্রতিশ্রুতিশীল পথচলা   ●  উখিয়ার প্রখ্যাত চিত্রশিল্পী ফরিদ আহম্মদ চৌধুরীর ৬ষ্ট মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  কক্সবাজার জেলা বিএনপির সদস্য সিরাজুল হক ডালিম’র সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে আনসার ক্যাম্পে অস্ত্র লুঠের মূল হোতা রোহিঙ্গা নুরুল আলম আটক

উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির সংলগ্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে টেকনাফের নয়াপাড়া আনসার ক্যাম্পে অস্ত্র লুটের মুলহোতা নুরুল আলমকে আটক করেছে র‌্যাব। ২৮ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে অভিযান চালানো হয় বলে নিশ্চিত র‌্যাব-৭ কক্সবাজার ক্যাম্পের কোম্পানি অধিনায়ক লে. কমান্ডার আশেকুর রহমান।

গ্রেফতারকৃত নুরুল আলম মিয়ানমারের রোহিঙ্গা নাগরিক এবং সেখানকার আকিয়াব জেলার মংডু থানার বাসিন্দা। নুরুল আলমকে নিয়ে অস্ত্র উদ্ধারে অভিযানে চালানো হচ্ছে বলে জানান র‌্যাব।

কুতুপালং শিবিরের রোহিঙ্গারা জানান, ২৮ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা থেকে কুতুপালং অনিবন্ধিত রোহিঙ্গা শিবিরের পুর্বাংশ ঘিরে ফেলে র‌্যাব। এরপর র‌্যাব সদস্যরা নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত শিবিরে অভিযান চালিয়ে নুরুল আরমকে গ্রেফতার করে। নুরুল আলমকে গ্রেফতারের পর র‌্যাব সদস্যরা রাতে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত অভিযান চালাছ্ছিলেন শিবিরে। র‌্যাব কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, গ্রেফতার হওয়া নুরুল আলমের অস্ত্র ভান্ডারের সন্ধান চালানো হচ্ছে।

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ১৩ মে ভোররাতে টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের নয়াপাড়ার মুচনী এলাকার নিবন্ধিত রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আনসার ক্যাম্পে সশস্ত্র হামলা চালায় এক দল দুর্বৃত্ত। এতে নিহত হন আনসার ক্যাম্পের কমান্ডার মো. আলী হোসেন। এ সময় ১১টি বিভিন্ন ধরনের আগ্নেয়াস্ত্র ও ৬৭০টি গুলি লুট করা হয়। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে অজ্ঞাত পরিচয় ৩০-৩৫ জনের বিরুদ্ধে আনসার ক্যাম্পের ভারপ্রাপ্ত কমান্ডার মো. আলমগীর হোসেন বাদী হয়ে টেকনাফ থানায় মামলা দায়ের করেন। এ ঘটনায় অভিযুক্ত বেশ কয়েকজন রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব ও পুলিশ। উদ্ধার করা হয়েছে লুট হওয়া ৯টি আগ্নেয়াস্ত্র ও ১১৫টি গুলি।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।