৩১ ডিসেম্বর, ২০২৫ | ১৬ পৌষ, ১৪৩২ | ১০ রজব, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  আ.লীগের বদি’র ক্যাশিয়ার দশবছর পর ফিরলেন বিএনপিতে   ●  অসহায় শিশুদের জন্য শীতকালীন বস্ত্র উপহার দিল স্টুডেন্টস’ প্ল্যাটফর্ম   ●  মানবিক কাজে বিশেষ অবদান; হাসিঘর ফাউন্ডেশনকে সম্মাননা প্রদান   ●  দুই দিন ধরে নিখোঁজ প্রবাল নিউজের প্রতিবেদক জুয়েল হাসান, থানায় জিডি   ●  গ্রামে গ্রামে আনন্দের স্রোত   ●  সিবিআইউ’র আইন বিভাগের ১৭তম ব্যাচের বিদায় অনুষ্ঠান সম্পন্ন   ●  ক্ষোভ থেকে হত্যার ছক আঁকেন অপরাধী চক্র   ●  রামুর ধোয়াপালংয়ে পোল্ট্রি ব্যবসায়ী অপহরণ : ৩ লাখ টাকা ও মোবাইল লুট   ●  খুনিয়াপালংয়ে বিএনপি সভাপতির সহযোগিতায় শতবর্ষী কবরস্থান দখলের পাঁয়তারা   ●  কক্সবাজার শত্রুমুক্ত দিবস ১২ ডিসেম্বর

আশাপূরণ- আলমগীর মাহমুদ

মিলন বড়ুয়া। যার খ্যাতি তার অর্জন। মিলন বড়ুয়া থেকে অধ্যাপক মিলন । অধ্যাপক মিলন থেকে অধ্যক্ষ মিলন বড়ুয়া । উখিয়া নুরুল ইসলাম চৌধুরী টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ যার হাতে পূর্ণতা। স্বপ্নহীনের স্বপ্নমানব হবার ঠিকানাঘরের ‘ওত্তুর’ দানকারী থেকে বড় চেয়ারটির কর্ণধার।

বর্তমানে উখিয়া কলেজ গভণিং বডির শিক্ষানুরাগী সদস্য। ভাগ্যক্রমে আমি সে কলেজে রুটি রুজি অন্বেষণকারী।

বড় ভাই ছোট ভাই বলে দরদ ছিল কানায় কানায় । মিলেও ছিল সোনায় সোহাগা। তার ‘বোধিপত্র’ লিটল ম্যাগ প্রকাশনা ছিল সে ভালবাসার ভিত্তিমুল।

চট্টগ্রামের দরদী ডাক আলমগীর বদ্দাই ছিল সম্বোধন। জগৎ সংসারে আর্শীবাদে তার জীবনস্রোত উর্ধ্বমূখীতায় এনালগ জমানার দরদে আবহমাখা আচরণে অচিন অচিন। ঠিক তখনই সে জড়িয়ে বলেছে ‘অ..বদ্দা’ অঁনে কা আঁরে পর গরি দিলান!

উখিয়া কলেজ রঙে রাঙিয়ে নুতন করা কমিটির আহবায়কের দায়িত্ব পড়েছে মিলনের ঘাঁড়ে । রাত দিন ঘুম নেই। সকাল, সন্ধ্যা দুপুরেও দেখি কর্মে কর্মে ।

আমি দূর থেকে দেখি আর ভাবি ”এমন কাজের ধন্যবাদ জানাতে গেলেও লোকজন সুযোগ সন্ধানীর দলে তুলবে নাম! ঘুম হারাম হইবে ভাবুকের! উত্তর খোঁজবে অবেলায় কি খায়েশ!

ভেবে দূরে দূরেই রই । আজ হঠাৎ মিলন এনালগ জমানায় সেই পুরোনো ভালবাসার আবদারে জড়িয়েই কইতে রইল “পতাকার রঙে কলেজ রাঙিয়ে গেলাম ” কারো কাছে চাইনি স্বীকৃতি , চাইনি ধন্যবাদও।

তহিদ, প্লাবন, জালাল শহীদ মিনার গড়ে যদি কলেজে একটি নেইমঅপ্লেইটের মালীক বনে আমি কেন পাব না আপনার ছিটেফোটে ভালবাসাটুকুনও!

রৌদ্রের খরতাপে যেখানে আছে ছায়া ওখানেই হবো দূ’ভাই ক্যামেরাবন্দী । এমন দরদী আবহে ঝাপটে জড়িয়েই হইল ক্যামেরাবন্দী।

আমার আসার পানে তাঁকিয়ে সে কইতেই রইল ”আমি আপনার ছোট ভাই ছিলাম! আছি !

মমতাজের গায়ে তাজমহল গড়ে সম্রাট শাহজাহান জানান দিয়েছিল “আমি মমতাজকে ভালবাসি” আপনার ভালবাসায় আমিও যেন রই সেভাবেই !!

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।