১১ নভেম্বর, ২০২৫ | ২৬ কার্তিক, ১৪৩২ | ১৯ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  চিকিৎসা বিজ্ঞানে উখিয়ার সন্তান ডাঃ আব্দুচ ছালামের উচ্চতর ডিগ্রী অর্জন   ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

আম পাড়াকে কেন্দ্র করে টেকনাফে ছেলের দা’কূপে হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে লড়ছে পিতা


টেকনাফের হ্নীলায় সওজের বাংলোয় বসবাসরত এক কর্মচারীর সাথে ছেলের কাঁচা আম পাড়ার তর্ক-বিতর্কের জেরধরে পিতাকে দা দিয়ে কূপিয়ে মারাতœক রক্তাক্ত করেছে ছেলে। রক্তাক্ত পিতাকে দ্রুত উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
জানা যায়-৩০এপ্রিল সকাল ৯টারদিকে উপজেলার হ্নীলা প্রি-ক্যাডেট স্কুল সংলগ্ন সওজের পরিত্যক্ত বাংলোয় পূর্ব সিকদার পাড়ার মৃত ঈমান শরীফের পুত্র ফরিদ আলম (৬০) কর্মচারী থাকার সুবাদে স্বপরিবারে বসবাস করে আসছে। ফরিদের পুত্র শাহজাহানের শালা মোবারক গাছের কাঁচা আম পাড়তে গাছে উঠে। তখন পিতা ফরিদ বলেন,তোমরা গাছের আম পাড়িওনা। কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এসে আম নিয়ে যাবে বলছে। তা নিয়ে পুত্রবধু সেলিনার সঙ্গে কথা কাটাকাটি হলে পুত্র শাহজাহান এসে তর্কে জড়িয়ে পড়ে। ছেলে ক্ষুদ্ধ হয়ে এক পর্যায়ে এসব লোকদের লাঠি দিয়ে মারলে কাজ হবেনা বলে ঘরের দা নিয়ে পিতার মাথার উপর সজোরে কূপ বসিয়ে দেন। এতে ঘটনাস্থলে পিতা রক্তাক্ত ও অজ্ঞান হয়ে পড়ে যায়। উপস্থিত লোকজন তাকে দ্রুত উদ্ধার করে হ্নীলা হাসপাতালে নিয়ে যায়। তার অবস্থা গুরুতর হওয়ায় প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। এই ব্যাপারে হামলাকারী ছেলের সাথে কথা বলতে গেলে ঘর বন্ধ করে স্বপরিবারে পালিয়ে যাওয়ায় কোন ধরনের বক্তব্য পাওয়া যায়নি। এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত সে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুর সাথে লড়ছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।