৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ২১ ভাদ্র, ১৪৩২ | ১২ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ   ●  আজ রিমান্ডে পেকুয়া নেওয়া হচ্ছে জাফর আলমকে, নিরাপত্তার শঙ্কা!

আওয়ামী সমর্থিত নোবেলকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা

Nobel1

কক্সবাজার পৌরসভার ১০নং ওয়ার্ড এর উপ-নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী, শহর আওয়ামী লীগ নেতা জাবেদ কায়সার মো. নোবেলকে বেসরকারি ভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে। তিনি উটপাখি প্রতিক নিয়ে ১৬১৪ ভোট পেয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কফিল উদ্দিন টেবিল ল্যাম্প প্রতিক নিয়ে ১৩০৬ ভোট পেয়েছেন। সূত্র জানা যায়, কক্সবাজার পৌরসভার ১০নং ওয়ার্ডর নির্বাচিত কাউন্সিলর সাইফুদ্দিন খালেদ আকস্মিক ভাবে নিহত হয়েছেন ১৭ ডিসেম্বর। এরপর ওই ওয়ার্ডে ৪ মার্চ শূণ্য পদের জন্য উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়। এরই প্রেক্ষিতে ওই উপ-নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন ৩জন। তারা হচ্ছেন- সচেতন নাগরিকের পরিষদের ব্যানারে সাবেক কাউন্সিলর জসিম উদ্দিন পাঞ্জাবি প্রতিক নিয়ে, আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী জাবেদ কায়সার মো. নোবেল উটপাখি ও কফিল উদ্দিন টেবিল ল্যাম্প প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেন। উক্ত উপ-নির্বাচনে জাবেদ কায়সার মো. নোবেল ৩০৮ ভোটে পরাজিত করেন কফিল উদ্দিনকে। এছাড়া জসিম উদ্দিন মোট ভোট পান ৭৬৪টি। এ ওয়ার্ডের দু’টি কেন্দ্রে মোট ভোটার সংখ্যা ৫৬২৯ জন। এদের মধ্যে ৩১৪৩ জন পুরুষ ও ২৪৮৬ জন মহিলা ভোটার রয়েছেন। বাহারছড়া প্রাথমিক বিদ্যালয় ও পৌর প্রিপ্যার‌্যাটরি উচ্চ বিদ্যালয় এ দু’টি কেন্দ্রে মোট ১৭টি বুথের সাহায্যে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। উল্লেখ্য, নির্বাচন সুষ্ঠু করতে জেলা প্রশাসন ৩জন ম্যাজিষ্ট্রেট, ৬৪ জন পুলিশ ও আনসার সদস্য নিয়োগ করেন। এছাড়া র‌্যাব-বিজিবি’র স্পেশাল ফোর্স সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করেন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।