১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ৩ আশ্বিন, ১৪৩২ | ২৫ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা

অস্ত্র মামলায় পেকুয়া উপজেলা চেয়ারম্যানের ১৪ বছর জেল

অস্ত্র মামলায় কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও পেকুয়া উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মো. জাহাঙ্গীর আলমকে ১৪ বছরের সাজা দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (০৯ মে) দুপুরে কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ খোন্দকার হাসান মো. ফিরোজের আদালত এ রায় দেন।

পরে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত। একই মামলায় আরও তিন আসামিকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।

জানা যায়, ২০০৭ সালের ১৩ আগস্ট র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) তৎকালীন জেলা পরিষদ সদস্য জাহাঙ্গীর আলমের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তিনটি আগ্নেয়াস্ত্র, ১০ রাউন্ড কার্তুজ এবং নগদ ১৭ লাখ টাকাসহ আটক করে।

এ ঘটনায় র‌্যাব বাদী হয়ে পেকুয়া থানায় অস্ত্র আইনে মামলা করেন। ওই সময় আটক হওয়ার ১৫দিন পর জামিনে মুক্ত হন।

কক্সবাজার জেলা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট মমতাজ আহমদ জানান, র‌্যাবের দায়ের করা মামলাটির প্রায় ২১ মাস ধরে দীর্ঘ শুনানি ও বিচার কার্যক্রম শেষে বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে জনাকীর্ণ আদালতের বিচারক খোন্দকার হাসান মো. ফিরোজ এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।

তিনি বলেন, মামলার সাক্ষ্য প্রমাণে আসামি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে সব অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে। যে কারণে তাকে ১৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। তবে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় একই মামলায় অন্য তিনজনকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।

গত ২৪ মার্চ অনুষ্ঠিত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন জাহাঙ্গীর আলম।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।