২৪ অক্টোবর, ২০২৫ | ৮ কার্তিক, ১৪৩২ | ১ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ

২০০ বাংলাদেশি নারীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে মমতা সরকার

দালালের ফাঁদে পড়ে সীমান্ত পেরিয়ে পশ্চিমবঙ্গে প্রবেশের পরই কখনো বিএসএফ কখনো  পুলিশের হাতে আটক হয়েছেন। হাত বদল হয়ে কারো আবার ঠাঁই হয়েছে নিষিদ্ধ পল্লীতে। পরে তাদেরকেই উদ্ধার করে পাঠিয়ে দেয়া হয় রাজ্যের বিভিন্ন সেফ হোমে।

গত চার বছর ধরে এই সেফ হোসগুলিতেই অবস্থান করছেন বিভিন্ন সময়ে পাচার হয়ে যাওয়া প্রায় দুই শতাধিক নারী। এবার নিজেদের দেশে ফিরে যাওয়ার জন্য উদগ্রীব হয়ে উঠেছে এই নারীরা। তবে সেক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে তারা নিজেরাই।

রাজ্যের সরকারি কর্মকর্তাদের অভিমত বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই নারীরা বাংলাদেশের ঠিকানা বলতে পারছেন না নয়তো বাবা-মায়ের সন্ধান দিতে পারছেন না। স্বাভাবিক ভাবেই এখনো হোমেই কাটাতে হচ্ছে এই বাংলাদেশি নারীদের।

বুধবার পশ্চিমবঙ্গ নারী ও শিশু উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের প্রধান সচিব রোশনি সেন  জানিয়েছেন, এই মুহুর্তে প্রায় ২২০ জন পাচারকৃত নারীকে বিভিন্ন হোমে রাখা হয়েছে এবং তারা বাংলাদেশে ফিরে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করছেন। যদিও কিছু ঘটনা, আইনি জটিলতা তাতে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে।

পাচার হওয়া নারীদের প্রত্যর্পণের বিষয়টি দেখার জন্য তার নেতৃত্বে একটি স্পেশাল টাস্ক ফোর্স’ও গঠন করা হয়েছে। এই টাস্কফোর্সে পুলিশের পাশাপাশি বিএসএফ, এনজিও, বাংলাদেশ দূতাবাস ও অন্যান্য এজেন্সিগুলির কর্মকর্তারাও প্রতিনিধিত্ব করছেন।

রোশনি সেন আরো জানান, গত পাঁচ বছরে এরকম প্রায় ৪০০ বাংলাদেশি নারীকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। তাদের মধ্যে অধিকাংশ নারীরাই তাদের প্রকৃত ঠিকানা এবং বাবা-মায়ের নাম বলতে পারেননি। তবু আমরা এই প্রক্রিয়াটিকে সচল রেখে তাদের ফেরত পাঠানোর ব্যবস্থা করেছি।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।