১৩ নভেম্বর, ২০২৫ | ২৮ কার্তিক, ১৪৩২ | ২১ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  ১৩ নভেম্বরকে ঘিরে কক্সবাজারে সতর্ক অবস্থানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী   ●  কক্সবাজার ৪আসনঃ প্রার্থী চুড়ান্ত, তবুও মনোনয়ন বঞ্চিত আবদুল্লাহর সমর্থকদের বিক্ষোভ   ●  চিকিৎসা বিজ্ঞানে উখিয়ার সন্তান ডাঃ আব্দুচ ছালামের উচ্চতর ডিগ্রী অর্জন   ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ

সাবেক এমপি বদি কন্যার রাজকীয় বিয়ে

মহা ধুমধামে রাজকীয় আয়োজনে বিয়ে হলো কক্সবাজার-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদি ও একই আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য শাহীন আক্তার চৌধুরীর একমাত্র কন্যা সামিয়া রহমান সানির।

শুক্রবার টেকনাফ পৌরসভার চৌধুরীপাড়ার বাড়িতে বিবাহোত্তর সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়। আয়োজনে প্রায় ২০ থেকে ২৫ হাজার মানুষের জন্য খাবারের আয়োজন করা হয়।

বেলা ১১টা থেকে শুরু করে বিকাল ৫টা পর্যন্ত চলে মেহমানদের আপ্যায়ন। মধ্যখানে জুমার নামাজের জন্য বিরতি দেয়া হয়। বিয়েতে খাবারের জন্য পাঁচটি প্যান্ডেল করা হয়। প্রতি ব্যাচে প্রায় এক হাজার মানুষের খাবারের ব্যবস্থা রাখা হয়। পুরো আয়োজনকে সিসি ক্যামরার আওতায় আনা হয়। বিয়ে কেন্দ্র করে সপ্তাহ ধরে চলছিল প্রস্তুতি।

স্থানীয় সূত্র জানায়, বিয়ে অনুষ্ঠানের জন্য ঢাকা-চট্টগ্রাম থেকে সাজসজ্জার সরঞ্জামাদি আনা হয়। আয়োজনের পুরোটা তদারকি করেন আবদুর রহমান বদি। টেকনাফের ইতিহাসে এমন রাজকীয় বিয়ে আর দেখেনি স্থানীয়রা। মূল ফটক থেকে বর-কনের মঞ্চ, খাবারের প্যান্ডেল পর্যন্ত কারুকাজ ছিল। প্রধান গেট থেকে পুরো এলাকাজুড়ে বর্ণিল, চোখ ধাঁধানো আলোর বিচ্ছুরণ ছিল। এ আয়োজন ঘিরে টেকনাফ পৌরসভার চৌধুরীপাড়ার এমপি শাহীন আক্তার চৌধুরী ও আবদুর রহমান বদির বাড়ির আঙিনা অভিজাত সাজে সাজানো হয়।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, রাজকীয় এ বিয়ের জন্য সপ্তাহ ধরে শুধু মঞ্চ ও প্যান্ডেল তৈরি এবং সাজসজ্জার কাজ করা হয়। একজন ডেকোরেশন কর্মী জানিয়েছেন, খাবার বাদ দিলে শুধু সাজসজ্জায়ই ব্যয় হয়েছে কোটি টাকার ওপর। সবমিলে এ বিয়েতে কোটি টাকার ওপরে খরচ হয়েছে।

এ বিষয়ে সাবেক এমপি আবদুর রহমান বদির ব্যক্তিগত সহকারী ইঞ্জিনিয়ার হেলাল উদ্দিন বলেন, বর নেত্রকোনার জয়নগরের ঐতিহ্যবাহী বুনিয়াদি পরিবারের মনোয়ারা ম্যানশনের সুরত আলী ও বেগম মনোয়ারা আক্তারের ছেলে ব্যারিস্টার রানা তাজউদ্দীন। এমপি কন্যা সামিয়া রহমান সানির সঙ্গে ব্যারিস্টার রানা তাজউদ্দীনের প্রায় নয় মাস আগে আকদ সম্পন্ন হয়। আবদুর রহমান বদি ও শাহীন আক্তার চৌধুরীর মেয়ে সামিয়া রহমান সানি বর্তমানে ঢাকার লন্ডন ইউনিভার্সিটি অ্যান্ড কলেজে অনার্স তৃতীয় সেমিস্টারে পড়েন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।