১৮ নভেম্বর, ২০২৫ | ৩ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ২৬ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  উখিয়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাক্তার আবুল কাশেমের ইন্তেকাল   ●  উখিয়ায় নিখোঁজের ৪দিনেও সন্ধান মেলেনি শিশু নুরশেদের   ●  উখিয়ায় প্রায় ৫ কোটি টাকার ইয়াবাসহ বাহক আটক, অধরা মাদক সম্রাট ছোটন ও মামুন   ●  ১৩ নভেম্বরকে ঘিরে কক্সবাজারে সতর্ক অবস্থানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী   ●  কক্সবাজার ৪আসনঃ প্রার্থী চুড়ান্ত, তবুও মনোনয়ন বঞ্চিত আবদুল্লাহর সমর্থকদের বিক্ষোভ   ●  চিকিৎসা বিজ্ঞানে উখিয়ার সন্তান ডাঃ আব্দুচ ছালামের উচ্চতর ডিগ্রী অর্জন   ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত

সাংসদ বদির বিরুদ্ধে করা দুর্নীতির মামলায় রায় আজ

b6b88ce8dd43da4280cfa6fedcbda29a-Bodi-2
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও তথ্য গোপনের অভিযোগে কক্সবাজার-৪ উখিয়া – টেকনাফ আসনের আওয়ামী লীগের সাংসদ আবদুর রহমান বদির বিরুদ্ধে করা মামলার রায় ঘোষণার দিন ধার্য রয়েছে আজ বুধবার। যুক্তিতর্ক শুনানি শেষে গত ১৯ অক্টোবর ঢাকার ৩ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক আবু আহমেদ জমাদার এই দিন ধার্য করেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষে মামলা পরিচালনাকারী মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর প্রথম আলোকে বলেন, সাংসদ আবদুর রহমান বদির বিরুদ্ধে করা মামলার রায় ঘোষণার জন্য অাজ বুধবার দিন ধার্য রয়েছে। তিনি বলেন, সাংসদ বদির বিরুদ্ধে এ মামলায় ১৫ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৩ জনের সাক্ষ্য নেওয়া হয়েছে।
২০১৫ সালের ৮ সেপ্টেম্বর আদালতে অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে সাংসদ বদির বিরুদ্ধে দুদকের করা এই মামলার বিচারকাজ শুরু হয়।
দুদকের আইনজীবীর ভাষ্য, ২০০৮ সালে বদির সম্পদের পরিমাণ ছিল ৪৯ লাখ ৭৯ হাজার টাকার। ২০১৩ সালে তিনি যে আয়কর বিবরণী দাখিল করেন, এতে দেখা যায়, তাঁর সম্পদের পরিমাণ ১৬ কোটি ৬ লাখ ৯৬ হাজার টাকা। দুদক সম্পদের বিবরণী চেয়ে তাঁকে নোটিশ দিয়েছিল। নোটিশ পাওয়ার পর তিনি ৫ কোটি ২০ লাখ ১৪ হাজার ৫৮৩ টাকার সম্পদের বিবরণী দাখিল করেন। বাকি ১০ কোটি ৮৬ লাখ টাকার তথ্য তিনি গোপন করেন।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, আবদুর রহমান বদি জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ১০ কোটি ৮৬ লাখ ৮১ হাজার ৬৬৯ টাকা মূল্যমানের সম্পদের তথ্য গোপন করে বিবরণীতে মিথ্যা তথ্য দেন। দুদকের অনুসন্ধানে দেখা যায়, অবৈধভাবে অর্জিত সম্পদের বৈধতা দেখানোর জন্য কম মূল্যে সম্পদ ক্রয় দেখিয়ে ১ কোটি ৯৮ লাখ ৩ হাজার ৩৭৫ টাকা বেশি মূল্যে বিক্রি দেখানো হয়েছে।
এ অভিযোগে দুদক ২০১৪ সালের ২১ আগস্ট বদির বিরুদ্ধে মামলা করে। গত বছরের ৭ মে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয় দুদক।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।