
মিয়ানমার থেকে ফিরিয়ে আনা ১৫০ বাংলাদেশীর জবানবন্দী গ্রহণ করা হচ্ছে। কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের ডরমেটরিতে তাদের রাখা হয়েছে।
কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আলী হোসেন বলেন, ‘ফিরিয়ে আনা বাংলাদেশীদের বিষয়ে আরও যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। কীভাবে তারা মানবপাচারের শিকার হয়েছিলেন, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। প্রত্যেকের জবানবন্দী গ্রহণ করা হচ্ছে। আইনী প্রক্রিয়া শেষেই তাদের স্বজনের কাছে হস্তান্তর করা হবে।’
কক্সবাজারের পুলিশ সুপার শ্যামল কুমার নাথ জানান, ফিরিয়ে আনা বাংলাদেশীদের কেউ কোনো অপরাধে জড়িত ছিলেন কিনা, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। প্রত্যেকের এলাকায় প্রশাসনের তদারকি চলছে। ১৫০ জনের মধ্যে কেউ অপরাধী থাকলে তাকে ছাড় দেওয়া হবে না।
ফিরে আসা ১৫০ বাংলাদেশীর মধ্যে কক্সবাজার জেলার ২৯, নরসিংদীর ৫৬, ঝিনাইদহের ১২, টাঙ্গাইলের ৩, চট্টগ্রামের ৮, চুয়াডাঙ্গার ৪, নারায়ণগঞ্জের ৪, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ৬, বান্দরবানের ৯, কুমিল্লার ১, চাঁদপুরের ১, রাজবাড়ীর ২, যশোরের ২, পাবনার ৫, বাগেরহাটের ৪, হবিগঞ্জের ১ ও নাটোরের ১ জন রয়েছেন।
পতাকা বৈঠকের মধ্য দিয়ে সোমবার তাদের ফিরিয়ে আনে বিজিবি। সন্ধ্যায় জেলা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। ২১ মে মিয়ানমার উপকূলে ভাসমান অবস্থায় তাদের উদ্ধার করেছিল সে দেশের নৌবাহিনী।
২০২১ ফেব্রুয়ারি ০৮ ০৮:৩১:১১
২০২০ জুলাই ২৮ ০৬:০২:৪৫
২০২০ জুন ২৭ ১১:১৮:৫৪
২০২০ জুন ২২ ১২:৫৩:২৯
২০২০ মে ২৯ ০৫:৫৩:৩৫
২০২০ মে ০৯ ০১:০৫:২৩
২০২০ মে ০৭ ০৫:০৩:৩০
২০২০ মে ০৫ ১১:৫৩:৩৯
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।