৯ জুন, ২০২৩ | ২৬ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩০ | ১৯ জিলকদ, ১৪৪৪


শিরোনাম
  ●  প্রকাশিত সংবাদের বিষয়ে চেয়ারম্যান ইমরুল কায়েস চৌধুরী প্রতিবাদ   ●  পৌরবাসির সেবা নিশ্চিত করে একটি স্মার্ট কক্সবাজার শহর উপহার দিতে চাই : মেয়র প্রার্থী মাহাবুব   ●  মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড কক্সবাজার জেলা কমিটি বিলুপ্ত ঘোষনা   ●  জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় গোল্ডকাপ আন্তঃ ইউনিয়ন ফুটবল চ্যাম্পিয়ন ভারুয়াখালী   ●  কক্সবাজার জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক বহিষ্কার, জেলা কমিটি বাতিল   ●  রামু সংস্কৃতিকর্মী-ক্রীড়াবিদ পুলক বড়ুয়ার মায়ের পরলোক গমন   ●  আইএমআইএ পরিবর্তন করে রোহিঙ্গাদের মোবাইল বিক্রয়ের সিন্ডিকেটের প্রধান মোর্শেদসহ ৫ জন গ্রেপ্তার   ●  বরইতলীর বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদুল ইসলামের জানাজায় এমপি জাফর আলম, শোক প্রকাশ   ●  সাধারণ ভোটারদের আস্থা ও বিশ্বাসের প্রতীক নৌকা; এ বিশ্বাস রক্ষায় আমি প্রতিক্ষাবদ্ধ : মেয়র প্রার্থী মাহাবুব   ●  কক্সবাজারে পৃথক দূর্ঘটনায় সড়কে প্রাণ গেল চারজনের

দুই মামলায় হাজিরা দিতে আদালতে খালেদা, নিরাপত্তা জোরদার

109970_1

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতির দুই মামলায় হাজিরা দিতে পুরান ঢাকায় স্থাপিত বিশেষ আদালতে হাজির হয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। সোমবার বেলা পৌনে ১১টার দিকে আদালতে হাজির হন।

 

এর আগে সকাল ১০টা ১০ মিনিটে তিনি গুলশানের বাসা ফিরোজা ভবন থেকে আদালতের উদ্দেশে রওনা হন।

 

বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইং কর্মকর্তা শায়রুল কবির খান এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

 

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে খালেদার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) ওই দুই দুর্নীতি মামলার বিচারিক কার্যক্রম চলছে রাজধানীর বকশিবাজারে কারা অধিদপ্তরের প্যারেড মাঠে স্থাপিত তৃতীয় বিশেষ জজ আবু আহমেদ জমাদারের অস্থায়ী আদালতে।

 

আজ মামলা দু’টির সাক্ষ্যগ্রহণ ও জেরার দিন ধার্য রয়েছে। এর আগে নিরাপত্তার অজুহাতে বেশ কয়েকবার আদালতে হাজিরা দেননি বিএনপি নেত্রী।

 

টানা কয়েকটি ধার্য তারিখে হাজির না হওয়ায় গত ২৫ ফেব্রুয়ারি সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।

 

৫ এপ্রিল আদালতে আত্মসমর্পন করে জামিন আবেদন করলে তাকে জামিন প্রদান করেন আদালত।

 

চলতি বছরের ১৯ মার্চ খালেদা জিয়াসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক বাসুবেদ রায়।

 

মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে ৩ কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার অর্থ লেনদেনের অভিযোগ এনে খালেদা জিয়াসহ চারজনের বিরুদ্ধে ২০১০ সালের ৮ আগস্ট তেজগাঁও থানায় একটি মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

 

এ মামলার অপর আসামিরা হলেন খালেদা জিয়ার সাবেক রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, হারিছের তখনকার সহকারী একান্ত সচিব ও বিআইডব্লিউটিএর নৌ-নিরাপত্তা ও ট্রাফিক বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক জিয়াউল ইসলাম মুন্না এবং ঢাকার সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খান।

 

অপরদিকে, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের ২ কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৪৩ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ এনে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে ২০০৮ সালের ৩ জুলাই রমনা থানায় আরও একটি মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান ছাড়া অন্য আসামিরা হলেন মাগুরার সাবেক সংসদ সদস্য কাজী সালিমুল হক কামাল, ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদ, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাবেক সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী এবং মরহুম রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ভাগ্নে মমিনুর রহমান।

 

গত ৫ এপ্রিল তিন মাস পর কার্যালয় থেকে বেরিয়ে আদালতে আত্মসমর্পণ করে দুর্নীতির দুই মামলায় জামিন পান তিনি।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।